খুলনা, বাংলাদেশ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  অ্যান্টিগা টেস্ট: প্রথম দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলল ২৫০, বাংলাদেশ পেল ৫ উইকেট

নড়াইলে ‘চাঁচুড়ী-পুরুলিয়া উপজেলা’ বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

নড়াইল প্রতিনিধি

নড়াইলে চাঁচুড়ী-পুরুলিয়া উপজেলা’ বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন এবং সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৬ মার্চ) বেলা ১১টায় কালিয়া উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের নাগরিকদের অংশগ্রহনে উপজেলা বাস্তবায়ন কমিটির আয়োজনে পুরুলিয়া ইউনিয়নের চাঁচুড়ী বাজারে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় পুরুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী মোল্যার সভাপতিত্বে বক্তব্য প্রদান করেন কালিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা, চাঁচুড়ী ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম হীরক, অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক আলী আকবর হোসেন, হারুন-অর রশিদ, কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক এম জাকাতুর রহমান , কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আলমগীর হোসেন, চাঁচুড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মুন্সী লুৎফর রহমান, ব্যবসায়ী আবুল কালাম প্রমুখ। বক্তারা চাচুড়ী, পুরুলিয়া, বাবরা হাচলা, মাউলি, পাচগ্রাম, পেড়োলী, বিছালী ও সিংগাশোলপুর ইউনিয়ন নিয়ে চাঁচুড়ী-পুরুলিয়া উপজেলা’ বাস্তবায়নের দাবী জানান। প্রধানমন্ত্রীর নিকট দাবী জানিয়ে বলেন, এখানে উপজেলা বাস্তবায়িত হলে এ এলাকার শিক্ষা, সংস্কৃতি, আইন শৃংখলা পরিস্থিতি, ব্যবসা-বানিজ্য, কৃষি, স্বাস্থ্য সেবাসহ বিভিন্ন খাতে উন্নয়ন হবে এবং জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাবে।

এই এলাকাসমুহ নবগঙ্গা ও চিত্রা নদী কর্তৃক বিভক্ত হওয়ায় জেলা সদর ও কালিয়া উপজেলার সাথে যোগাযোগ সহ আর্থ-সামাজিক অবস্থা বেশ নাজুক। এখানকার আইন শৃংখলা পরিস্থিতি মাঝেমধ্যেই অবনতি ঘটে, দাঙ্গা-মারামারির ঘটনা ঘটে। এখানে প্রশাসনিক থানা না থাকায় এসব পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখা পুলিশের জন্য কষ্টসাধ্য বিষয় হয়ে দাড়ায়। এখানকার ৮ টি ইউনিয়ন নিয়ে এলাকার মানুষ ২০১১ সাল থেকে একটি নতুন উপজেলার দাবি করে বিভিন্ন সময় সভা সমাবেশ, সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল মিটিং করে আসছে।

চাঁচুড়ি-পুরুলিয়া উপজেলা বাস্তবায়ন কমিটির নেতা এম জাকাতুর রহমান জানান, প্রস্তাবিত চাঁচুড়ি-পুরুলিয়া উপজেলা গঠনের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক থেকে খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কাছে বিবেচনাধীন রয়েছে। এরপর সচিব কমিটিতে পাশ হলে নিকার(ঘওঈঅজ)-এর বৈঠকে যাবে এবং প্রধানমন্ত্রী বিষয়টির ফয়সালা করবেন।

খুলনা গেজেট/ টি আই




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!