বৃহস্পতিবার । ২০শে নভেম্বর, ২০২৫ । ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

কেশবপুরের আ’লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা

যশোর প্রতিনিধি

যশোরের কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পৌরসভার কাউন্সিলর ইবাদত হোসেন বিপুলের বাড়িতে হামলা ভাংচুর লুটপাট ও মারপিটের অভিযোগে আদালতে মামলা হয়েছে। সাবেক উপজেলা চেয়াম্যান এইচএম আমীর হোসেনসহ ২৮ জনকে এ মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার কেশবপুরের পৌর এলাকার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত আবু বকর সিদ্দিকের স্ত্রী কাউন্সিলরের মা ও আমীর হোসেনের শাশুড়ি সাহিদা সিদ্দিকী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।

আসামিরা হলেন, কেশবপুর পৌর এলাকার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের এইচএম আমীর হোসেন, তার ছেলে আসিফ আমির অর্পন, আবুল কালাম আজাদ, আলমগীর হোসেন আলম, ফাতেমা বেগম, জাহিদ হোসেন, হযরত আলী, রিয়াজুল ইসলাম, মারুফ হোসেন, আব্দুল্লাহ, রাজ্জাক বিশ্বাস, সাবান আলী, আব্দুল হাকিম, রাজু আহম্মেদ, কুদ্দুস আলী গাজী, কামরুল, আব্দুল হাকিম, নাজমুল ইসলাম আকাশ, রাসেল, মনিরুজ্জামান, তরিকুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, তাজ উদ্দীন দফাদার, জাহিদ হাসান, রেজাউল ও একই এলাকার জসিম। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মঞ্জুরুল ইসলাম অভিযোগটি আমলে নিয়ে পিবিআইকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আদেশ দিয়েছেন।

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, এবাদত সিদ্দিক বিপুল কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আসামি এইচএম আমীর হোসেন সাবেক উপজেলা চেয়াম্যান ও মামলার বাদী সাহিদা সিদ্দিকীর জামাই। নির্বাচন ও জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে আসামি আমীর হোসেন ষড়যন্ত্র করতে থাকে বিপুলের ক্ষতি করার জন্য। আমীর হোসেন জালিয়াতি ও ফাঁকি দিয়ে পৌর এলাকার মূল্যবান সম্পত্তি আত্মসাত করেছে। গত ১২ মে আসামিরা বাড়ির গেট ভেঙ্গে প্রবেশ করে ভাংচুর, লুটপাট ও মারপিট করে। ভাংচুরের শব্দে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে আসামিরা পালিয়ে যায়।




খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন