বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য এস এম কামাল হোসেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্যে দিয়ে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে গণতন্ত্রের নামে ‘কারফিউ গণতন্ত্র’ চালু করেছিলো জিয়া। এসময়ে স্বাধীনতার স্বপক্ষের আর্মি অফিসারদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিলো। মানুষ শ^াসরুদ্ধ অবস্থায় জীবন-যাপন করছিলো। এমনই পরিস্থিতি থেকে গণতন্ত্র ও দেশকে পুনজ্জীবিত করতে জীবন বাজি রেখে জাতির দায়িত্ব নিতে দেশে ফিরেন শেখ হাসিনা। তাঁকেও বঙ্গবন্ধুর মতো হত্যা করার বহু চেষ্টা করা হয়। আর এখন তিনি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশকে স্মার্ট উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাই আসুন বাংলাদেশকে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের স্মার্ট উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে পাশে থেকে তাঁর হাতকে শক্তিশালী করি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় দলীয় কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি’র ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক। এসময়ে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ মিজানুর রহমান মিজান, সহ-সভাপতি কাজী এনায়েত হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায় ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু।
মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, আবুল কালাম আজাদ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, মো. শাহজাদা, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম, কামরুল ইসলাম বাবলু, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, এ্যাড. সরদার আনিছুর রহমান পপলু, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, এস এম আকিল উদ্দিন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, শেখ আবিদ উল্লাহ, মো. নুর ইসলাম, চ ম মুজিবর রহমান, এ্যাড. মো. ফারুক হোসেন শেখ, আব্দুল হাই পলাশ, বাবুল সরদার বাদল, মঈনুল ইসলাম নাসির, জামিরুল হুদা জহর, ফেরদৌস হোসেন লাবু, কাউন্সিলর হাসান ইফতেখার চালু, ইউসুফ আলী খান, শেখ এশারুল হক, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, মো. ফায়েজুল ইসলাম টিটো, মো. শিহাব উদ্দিন, মো. আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মুন্সি মো. সেলিম হোসেন, মীর মো. লিটন, মুন্সি মোত্তালিব মিয়া, সরদার আব্দুল হালিম, মো. আযম খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, এ্যাড. এ কে এম শাহজাহান কচি, রনজিত কুমার ঘোষ, সফিকুর রহমান পলাশ, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, নাসরিন আক্তার, এ্যাড. তারিক মাহমুদ তারা, মীর বরকত আলী, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, কাউন্সিলর মো. ইমরুল হাসান, কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, কাউন্সিলর রাফিজা আক্তার মিরা, কাউন্সিলর খাদিজা সুলতানা সোনালী, আঞ্জুমনোয়ারা, মমতাজ বেগম, জেসমিন সুলতানা শম্পা, পারভিন ইলিয়াছ, মিনু রহমান, নুর জাহান রুমি, নুরিনা রহমান বিউটি, তাসলিমা আক্তার লিমা, রেজওয়ানা প্রধান, আফরোজা জেসমিন বিথী, নাসরিন ইসলাম তন্দ্রা, রেখা খানম, মাকসুদা খানম পাখি, রোকেয়া রহমান, সাবিহা ইসলাম আঙ্গুরা, কবিতা আহমেদ, সবনম মুস্তারী বকুল, আসমা খানম, কহিনুর, ফারুক হোসেন, খান কবির, এনামুল হক কবির, শামীম আহমেদ, মল্লিক নওশের আলী, হাফেজ আব্দুর রহীম খান, মো. আজিম উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, শাকিল আহমেদ, নজরুল ইসলাম খোকন, গাজী মোশারেফ হোসেন, শিকদার ফারুক হাসান তুরান, শেখ আরিফ উল্লাহ, রফিকুল ইসলাম মুকুল, কবির পাঠান, মো. আশরাফ আলী হাওলাদার শিপন, মো. জিলহাজ¦ হাওলাদার, মো. শহীদুল হাসান, মাওলানা মো. রফিকুল ইসলাম, জহির আব্বাস, মাহমুদুর রহমান রাজেসসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
অপরদিকে শুক্রবার শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জেলা আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী।
জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তৃতা করেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড এম এম মুজিবর রহমান,এ্যাড রবীন্দ্রনাথ মন্ডল,এ্যাড নিমাই চন্দ্র রায়, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান জামাল, এ্যাড ফরিদ আহম্মেদ,সাবেক সাংসদ আকতারুজ্জামান বাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবু সালেহ, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক জোবায়ের আহম্মেদ খান জবা,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম লাবু,মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হালিমা ইসলাম,যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক কাজী শামীম আহসান,শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোজাফফার মোল্যা,সাংস্কৃতিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোকলেসুর রহমান বাবলু,সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুল,শামসুন্নাহার,কৃষক লীগের সাধারন সম্পাদক মানিকুজ্জামান অশোক,মৎস্য জীবী লীগের সভাপতি হাজী সাইফুল খান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান রাসেল,জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারন সম্পাদক মনোয়ারা খাতুন শিউলি,জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইমরান হোসেন,জেলা তাতী লীগের সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার বরকত হোসেন, অজিত বিশ্বাস,জলিল তালুকদার, দেব দুলাল বাড়ই বাপ্পি,বিধান চন্দ্র রায়, এ্যড পলাশী মজুমদার, নিরুপমা গোলদার, এ্যাড শিউলি আক্তার লিপি, শিউলি বেগম, সোমা আজিজ, সঞ্চিতা রায়, জান্নাতুল হাওয়া শান্তা, আবু সাইদ রনি, মোঃ আল আমিন, আমিরুল মোমেনিন রানাসহ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
সভাশেষে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি কাজী আমিনুল হক এবং খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শাহিনা আক্তার লিপির সুস্থতা কামনা করা হয়।
১৭ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে খুলনা জেলা যুবলীগের দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাদ আসর আজমেরী জামে মসজিদে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. মাহফুজুর রহমান সোহাগের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগ নেতা জলিল তালুকদার, এস এম মুশফিকুর রহমান সাগর, মো. আব্দুর রাজাক রাজ,ু রাফেল হোসেন বাবু, মো. তরিকুল ইসলাম সুমন, কবির হোসেন মনা শেখ রেজাউল করিম রেজা, মো. মনিরুল ইসলাম মনি, এ্যাড. এম আলমগীর হোসেন, তানভীর রহমান অপু, মারুফুজ্জামান ড্যানি, জামাল ফকির, সরদার জসিম, তালিউর রহমান সানি, জাকিয়ার রহমান ওমান, আরাফাত হোসেন মিয়া, রাসেল হোসেন বাপ্পি, পারবেজ আহমেদ, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, রিয়াদ মোর্শেদসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
খুলনা গেজেট/কেডি