খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছিলেন দু:সময়ের নেতা। তিনি পিতার ন্যায় দেশ প্রেম ও বঙ্গবন্ধু’র আদর্শ থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হননি। তিনি ছাত্র রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সব সময় দুর্ণীতি অনিয়মের বিরোধীতা করেছেন এবং দুর্ণীতিগ্রস্থদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তাঁকে কোন লোভ বা অহংকার গ্রাস করতে পারে নি। দেশ ও জাতির জন্য রাজনীতি করতে হলে সৈয়দ আশরাফের মত ত্যাগী ও আদর্শবান হতে হবে। গতকাল রবিবার বাদ মাগরিব আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের স্মরণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগ নেতা নুর ইসলাম বন্দ, আবুল কালাম আজাদ কামাল, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, তসলিম আহমেদ আশা, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা বেগ লিয়াকত আলী, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, অধ্যা. আলমগীর কবির, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, প্যানেল আলী আকবর টিপু, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, কাউন্সিলর শামসুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. সরদার আনিসুর রহমান পপলু, এস এম আকিল উদ্দিন, মো. মোতালেব মিয়া, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর মো. আনিসুর রহমান বিশ্বাষ, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, আব্দুল হাই পলাশ, এ্যাড. শেখ ফারুক হোসেন, এমরানুল হক বাবু, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মো. শিহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, মীর মো. লিটন, আজম খান, অহিদুল ইসলাম পলাশ, নূরীনা রহমান বিউটি, নুরজাহান রুমি, আইরিন চৌধুরী, মুন্সি নাহিদুজ্জামান সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। সূত্র:প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
খুলনা গেজেট/এ হোসেন