খুলনা, বাংলাদেশ | ৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৮ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  ভারতের সাথে বন্দি বিনিময় চুক্তির ভিত্তিতে সরকার শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে : চিফ প্রসিকিউটর
  জুলাই-আগস্ট গণহত্যার মামলায় আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে সাবেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ জনের শুনানি চলছে
  শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার তদন্ত শেষ করা ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের ক্ষেতের ধান কেটে অনিষ্ট

মেহেদী হাসান জাহিদ, কেশবপুর

কেশবপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কৃষকের ক্ষেতের ধান কেটে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিপক্ষ আব্দুর জব্বার মোড়লের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার আওয়ালগাঁতি গ্রামে। প্রতিপক্ষ আব্দুর জব্বার মোড়ল কৃষক রবিউল ইসলামের ৪ শতক জমির ইরি ধান সোমবার ভোর রাতে কেটে নষ্ট করে দিয়েছে।

এ ঘটনায় কৃষক রবিউল ইসলাম বাদী হয়ে প্রতিপক্ষ আব্দুর জব্বারের বিরুদ্ধে কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। কেশবপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার আওয়ালগাঁতি গ্রামের মোকাম আলী মোড়লের ছেলে কৃষক রবিউল ইসলামের সঙ্গে প্রতিবেশী শাহাদাৎ আলী মোড়লের ছেলে আব্দুর জব্বার মোড়লের সাথে জমি-জমাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বিরোধ চলে আসছে। তারই জের ধরে গত সোমবার ভোর রাতে কৃষক রবিউল ইসলামের ৫০ শতক জমির ইরি ধান ক্ষেতের ভেতর প্রায় ৪ শতক জমির ধান কেটে নষ্ট করে দিয়েছে। এ সময় প্রতিপক্ষ আব্দুর জব্বারকে ধান কাটায় বাধা দিলে সে মারপিট ও খুন জখমের হুমকী দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

আওয়ালগাঁতি গ্রামের কৃষক রবিউল ইসলাম জানান, নিজের অল্প ধানি জমি থাকাই একই গ্রামের ডালিমের ১ বিঘা জমিসহ ৫০ শতক জমিতে দীঘদিন ধরে ইরি ধান চাষ করে থাকি। এবারও ওই ৫০ শতক জমিতে ইরি ধান চাষ করেছি। গত সোমবার ভোর রাতে প্রতিবেশী আব্দুর জব্বার পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫০ শতক জমির ইরি ধান ক্ষেতের ভেতর প্রায় ৪ শতক জমির ধান কেটে নষ্ট করে দিয়েছে। এ ঘটনায় কেশবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।

এ ব্যাপারে কেশবপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) ওহিদুজ্জামন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

খুলনা গেজেট/এমএইচবি




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!