খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তারা চায়না বাংলাদেশ এবং এদেশের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে মর্যাদার সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়াক। তারা পশ্চাৎপদ, সাম্প্রদায়িক এবং মৌলবাদী রাজনীতিতে বিশ্বাস করে বিধায় এ দেশের মানুষকে নিয়ে এতো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
তিনি আরও বলেন, এসকল ষড়যন্ত্র থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে। আর সেজন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। দেশের উন্নয়নের স্বার্থে শেখ হাসিনাকে পুনরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে হবে। তিনি খুলনাবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, সন্ত্রাসমুক্ত দেশ গঠন ও উন্নয়নে শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। তাই উন্নয়ন ও সন্ত্রাস জঙ্গীবাদমুক্ত বাংলাদেশ গঠতে নৌকায় ভোট দিন।
বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪টায় নগরীর রূপসাঘাট বাস স্ট্যান্ডে সদর থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিজয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মবকুল হোসেন মিন্টু ও এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু ও জামাল উদ্দিন বাচ্চু, উপ-দপ্তর সম্পাদক হাফেজ মো. শামীম, নির্বাহী সদস্য মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, মহানগর কৃষক লীগের আহ্বায়ক এ্যাড. এ কে এম শাহজাহান কচি, শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার ঘোষ, মহানগর যুব লীগের আহ্বায়ক মো. সফিকুর রহমান পলাশ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শেখ আবু হানিফ, সদর থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নূরীনা রহমান বিউটি, মহানগর স্বেচ্ছসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, ৩০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শিহাব উদ্দিন।
সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলামের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, জোবায়ের আহমেদ খান জবা, হালিমা রহমান, কামরুল ইসলাম বাবলু, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, আলী আজগর মিন্টু, কাজী জাহিদ হোসেন, টুঙ্গিপাড়া পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, তালুকদার আব্দুল জলিল, কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশিদী রেজা, কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ বিকু, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, কাউন্সিলর রেকসোনা কালাম লিলি, কাউন্সিলর আরিফুল ইসলাম মিঠু, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, পারভিন ইলিয়াছ, শবনম সাবা, এম এ নাসিম, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, মীর বরকত আলী, চৌধুরী রায়হান ফরিদ, শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, এম এম আজিজুর রহমান রাসেল, বাবুল সরদার বাদল, আব্দুল হাই পলাশ, এ্যাড. ফারুক হোসেন, নজরুল ইসলাম তালুকদার, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মো. আযম খান, মো. অহিদুল ইসলাম পলাশ, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, নজিবুর রহমান নজিব, এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ, রোজী ইসলাম নদী, কবির পাঠান, মো. তাজুল ইসলাম, শবনম মুস্তারী বকুল, মেহজাবীন খান, ফেরদৌস আলম রীতা, নাছরিন আক্তার, মো. জিলহজ¦ হাওলাদার, মো. শহীদুল হাসান, মাসুদ হাসান সোহান, মাহমুদুর রহমান রাজেস, বায়েজিদ সিনা, এম এ হাসান সবুজ, ওমর কামালসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।