প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে পারলে ইউনিয়ন পরিষদের সেবার মান স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বাড়বে। জনগণের বিশ্বস্ততার সঙ্গে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দিতে প্রয়োজন প্রযুক্তির ছোঁয়া। এর মাধ্যমে দ্রুত সেবা দিতে পারলে ইউনিয়ন পরিষদের প্রতি জনগণের-সন্তুষ্টি বাড়বে।
বুধবার (২৪ মে) সকাল ১০টার দিকে খুলনার দাকোপ উপজেলার পানখালী ইউনিয়ন পরিষদে বাস্তবায়িত ডিজিটাল হোল্ডিং অ্যাসেসমেন্ট কর্মসূচির আওতায় ‘হোল্ডিং অ্যাসেসমেন্ট সফটওয়্যার’ উদ্বোধনকালে বক্তারা এসব কথা বলেন বক্তারা।
পানখালী ইউনিয়ন পরিষদের সহযোগিতায় ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রুরাল অ্যা- আরবান পুওরর্স পাটনার ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্টের (রূপসা) বাস্তবায়নে উপজেলা প্রশাসন এর আয়োজন করে।
পানখালী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান সাব্বির আহমেদের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিন্টু বিশ্বাস। ইউপি সচিব এসএম এমরান আলীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে সফটওয়্যার ব্যবহার সম্পর্কে উপস্থাপন করেন রূপসা’র নির্বাহী পরিচালক হিরন্ময় মন্ডল। উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা নীশিকান্ত গোলদার, রূপসা’র প্রোগ্রাম অফিসার আজিজুর রহমান, ইউপি সদস্য এসএম সাইদুর রহমান, মো. ইদ্রিস আলী, শহিদুল ইসলাম, আনন্দ মোহন সরদার, মো. হামজালা, সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য বিউটি খাতুন, শিউলী খাতুন, সাবিনা ইয়াসমিন প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউএনও মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ইউপি কর যদি ঠিকমত আদায় করা যায়, তাহলে ওই অর্থ দিয়ে রাস্তা-ঘাট, মসজিদ, মন্দিরে কাজ করে ইউনিয়ন পরিষদের দৃশ্যমান উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব। ইতিমধ্যে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপান্তরিত করেছে। আগামীতে স্মার্ট বাংলাদেশ বির্ণিমান করবেন। এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের ইউনিয়ন পরিষদগুলোকেও স্মার্ট ইউপিতে রূপান্তরিত করতে হবে।
খুলনা গেজেট/কেডি