১৭ ওভার পর্যন্ত জয়ের পথেই ছিল রংপুর রাইডার্স। অসুস্থ মুশফিক মাঠে নামতেই জাকির হাসানের সঙ্গে কিপিং গ্লাভস বদলাতে হয় এতক্ষণ কিপিংয়ে থাকা আকবর আলীকে। এ সময় প্রায় তিন মিনিটের মতো খেলা বন্ধ ছিল, এই সময়টাতেই ছন্দপতন হয় রংপুর রাইডার্স শিবিরে। তানজিম হাসান সাকিব ইনিংসের ১৮তম ওভারে মাত্র ২ রান দিয়ে তুলে নেন রনি তালুকদার ও নুরুল হাসান সোহানের উইকেট। আর তাতেই ম্যাচ চলে আসে সিলেট স্ট্রাইকার্সের মুঠোয়।
শেষ ওভারে ২৮ রানের প্রয়োজন হলেও রুবেলের ওভারে রংপুর নিতে পারে কেবল ৮। আর তাতেই ১৯ রানে ম্যাচ জিতে প্রথমবারের মতো ফাইনাল খেলে সিলেট স্ট্রাইকার্স।
গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জুটি গড়ে পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে আউট হন মাশরাফি। আউট হওয়ার আগে ১৬ বলে খেলেন ২৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। মুশফিক ৫ বলে ৬ রান করে আউট হলে বড় পূঁজি গড়ার সম্ভবনায় ভাটা পড়ে। তবে থিসারা পেরেরার ১৫ বলে ২১ এবং জর্জ লিন্ডের ১০ বলে ২১ রানে সিলেট ৭ উইকেট হারিয়ে ১৮২ রান সংগ্রহ করে।
রংপুরের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ ৩৪ রানে নেন দুটি উইকেট। এ ছাড়া দাসুন শানাকা ৪৫ রানে দুটি উইকেট নেন। মেহেদী হাসান ও ডোয়াইন ব্রাভো নেন একটি করে উইকেট