খুলনা, বাংলাদেশ | ৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২৪ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৮৬

বাংলাদেশের ওপর বাড়ছে রানের চাপ

ক্রীড়া প্রতিবেদক

সিলেটে প্রথম টেস্টে ভরাডুবির পর চট্টগ্রামে বাংলাদেশের সামনে সিরিজ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ। তবে বাংলাদেশ সেই চ্যালেঞ্জে ঠিক সুবিধা করতে পারছে না। প্রথম দিনের মতো দ্বিতীয় দিনেও রান বন্যাই দেখছে সাগরিকার পিচ। যার ফলে শুরুর সেশনের মতো দ্বিতীয় সেশনও গিয়েছে সফরকারীদের পকেটে। প্রায় পাঁচশর ঘরে যাওয়া লঙ্কানদের রানের পাহাড় ক্রমেই বাড়ছে আর বাংলাদেশের ওপর বাড়ছে রানের চাপ।

রোববার (৩১ মার্চ) চট্টগ্রামের সাগরিকায় জহুর আহমেদ চৌধুরী ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টেস্ট সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচের দ্বিতীয় দিনে ৭ উইকেটে ৪৭৬ রান ‍নিয়ে চা বিরতিতে গেঝে লঙ্কানরা। ক্রিজে গত টেস্টে দ্বিশতক হাকানো কামিন্দু মেন্ডিস অপরাজিত আছেন ৫৪ রানে। বাংলাদেশের অবশ্য এই সেশনে সাফল্য দুই উইকেট। একটি গেছে খালেদের পকেটে আরেকটি গেছে সাকিবের।

দ্বিতীয় সেশনে বাংলাদেশের সাফল্য অবশ্য আসে একেবারে খেলা শুরুর সাথে সাথেই। বিরতি থেকে ফিরেই বাংলাদেশকে উইকেট এনে দেন পেসার খালেদ আহমেদ। আগের ম্যাচে দ্বিশতক হাকানো ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে লেগ বিভোরের ফাঁদে ফেলেন তিনি। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি লঙ্কান অধিনায়ক। শতক থেকে ৩০ রান দূরে আউট হন তিনি।

তবে তারপর উইকেট আসতে পারত পরের বলেই তবে আবারো সেই চিরচেনা বাজে ফিল্ডিং। বিস্ময়করভাবে স্লিপের তিন ফিল্ডারের সুযোগ নষ্টের খেসারত দিতে হলো খালেদকে। প্রবাথ জয়াসুরিয়ার ব্যাট ছুঁয়ে বল যায় প্রথম স্লিপ দাঁড়ানো নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে। বল ফসকে ডানদিকে সরে যায়, দ্বিতীয় স্লিপে দাঁড়ানো ফিল্ডার শাহাদাত হোসেন দীপুর হাত থেকেও বল পিছলে যায়। তৃতীয় স্লিপে থাকা জাকির হাসান প্রাণপণে ডাইভ দিয়েছিলেন, কিন্তু বল তার নাগালের বাইরে ছিল। বিষ্ময়করভাবে বেঁচে যাওয়া প্রবাথের ব্যাট থেকে আসে আরও ২২ রান।

শেষ পর্যন্ত ২৮ রানে প্রবাতকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন সাকিব। ততক্ষণে মেন্ডিস ও প্রবাথ মিলে খেলে ফেলেন ১৪০ বল, রান যোগ করেন ৬৫। এরমধ্যে আবারো অর্ধশতকও তুলে নিয়েছেন মেন্ডিস।

প্রবাথের উইকেট পতনের পর আরও এক বোলার ফার্নান্ডোকে নিয়ে সেশনের বাকি সময়টা পার করেন মেন্ডিস।

খুলনা গেজেট/ এএজে




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!