খুলনা, বাংলাদেশ | ২১ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৪ মে, ২০২৪

Breaking News

  মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

ঘোষণা প্রত্যাহারের পরেও বাজারে উচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি

গেজেট ডেস্ক

সরকার দেশি চিনির দর বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা প্রত্যাহার করে নেয়। তবুও ওই রাতেই দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা তৈরি হয় ব্যবসায়ীদের মধ্যে। আমদানি করা প্যাকেটজাত সাদা চিনির কেজি কেউ কেউ ১৬০ টাকায় বিক্রি করা শুরু করেন। পরে দাম কিছুটা কমে এলেও এখনও বিক্রি হচ্ছে ১৪৫-১৫০ টাকায়। তবে পাইকারি ব্যবসায়ীদের দাবি, দু-এক দিনের মধ্যেই চিনির দর আগের অবস্থায় ফিরে যাবে।

তিন-চার দিন আগেও বাজারে খোলা চিনির কেজি বিক্রি হয়েছে ১৪০ টাকার আশপাশে। দুই-তিন মাস ধরে এ দরেই বিক্রি হচ্ছিল।

শনিবার কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চিনির কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে দু’দিন ধরে বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকা দরে। আর প্যাকেটজাত চিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮ থেকে ১৫০ টাকা দরে। তিন-চার দিন আগে প্যাকেট চিনির কেজি ছিল ১৪৫ থেকে ১৪৮ টাকা। পাইকারিতেও প্রতি বস্তায় (৫০ কেজি) ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বেড়েছে।

পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলেন, সরকারি চিনির দর বাড়ানোর ওই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে বাজারে প্রভাব পড়েছে। তবে এখন পাইকারি পর্যায়ে ঠিক হয়ে গেছে। খুচরায়ও কমে যাবে।

বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলগুলোর নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি) নিজেদের উৎপাদিত চিনির কেজিতে ২০ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল। তবে ঘোষণা দেওয়ার পাঁচ-ছয় ঘণ্টার মধ্যে তা প্রত্যাহার করে নেয় সংস্থাটির নিয়ন্ত্রক শিল্প মন্ত্রণালয়। কিন্তু এই স্বল্প সময়ে অস্থিরতা তৈরি হয় চিনির বাজারে। সঙ্গে সঙ্গেই পাইকারি ও খুচরা বাজারে দাম বেড়ে যায়। দু’দিন আগের ঘোষণাটি কার্যকর না হলেও কিছু ব্যবসায়ী ১৬০ টাকা দরে প্যাকেট চিনি বিক্রি শুরু করেন।

 

 




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!