স্পিনাররা ম্যাচের লাগাম হাতে এনেছিলেন। প্রথম ৩ ওভারে ২৯ রান তুলে ফেলা জিম্বাবুয়ে ৫৫ রানে হারায় পাঁচ উইকেট। নাসুম আহমেদ প্রথম ব্রেক থ্রু দেন। পরেই জোড়া উইকেট নেন শেখ মেহেদি।
তারাই পরে লাগাম ছেড়ে দেন। নাসুমের এক ওভারে ৩৪ রান তুলে নেন লোয়ার অর্ডার ব্যাটার রায়ান বার্ল। তার ওই ঝড়ে সিরিজ নির্ধারণী মাচে ৮ উইকেটে ১৫৬ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে জিম্বাবুয়ে।
নুরুল হাসানের নেতৃত্বের দুই ম্যাচে টস হারে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচেও টস হারেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মোসাদ্দেক। তিন পরিবর্তন নিয়ে নেমে শুরুটা খারাপ হয়নি দলের। স্বাগতিকরা ৬৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে একশ’ রানের পরই অলআউটের শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিল।
কিন্তু ১৫তম ওভারে এসে নাসুম প্রথম চার বলে ছক্কা খান, পঞ্চম বলে চারের পর শেষ বলে ছক্কা খান তিনি। পরে শেখ মেহেদির ওভার থেকে তারা তুলে নেয় ১৭ রান। মুস্তাফিজও খুব একটা রান চেক দিতে পারেনি।
আউট হওয়ার আগে বার্ল ২৮ বলে করেন ৫৪ রান। ছয়টি ছক্কা ও দুটি চার মারেন তিনি। দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন লুক জনজি। তিনি ২০ বলের মুখোমুখি হয়ে চারটি চার ও দুটি ছক্কা তোলেন। এছাড়া ওপেনার রেগিস চাকাভা ১৭ এবং ক্রেগ আরভিন ২৪ রানের ইনিংস খেলেন।
খুলনা গেজেট / আ হ আ