খুলনা, বাংলাদেশ | ২৭ বৈশাখ, ১৪৩১ | ১০ মে, ২০২৪

Breaking News

  হবিগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত অর্ধশতাধিক
  চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত হওয়া প্রশিক্ষণ বিমানের এক পাইলট নিহত
  সোহেল চৌধুরী হত্যা : আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ আসামির যাবজ্জীবন, ৬ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত
  সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট

জামানত হারা‌চ্ছেন তৃণমূল বিএন‌পির শম‌সের ম‌বিন-তৈমুর

গেজেট ডেস্ক

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামানাত হারাচ্ছেন সিলেট-৬ আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ও দলটির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী ও দলটির মহাসচিব আলোচিত তৈমূর আলম খন্দকার। রোববার রাতে ঘোষিত চূড়ান্ত বেসরকারি ফলাফলে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে দেখা যায়, সিলেট-৬ আসনে জয়ী আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুল ইসলাম নাহিদ পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৭৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৪৮৮ ভোট। আর শমসের মবিন চৌধুরী পেয়েছেন ১০ হাজার ৯৩৬ ভোট। এই আসনে মোট ভোট পড়েছে এক লাখ ১৬ হাজার ৭০২টি।

বিধান অনুযায়ী, মোট প্রদত্ত ভোটের অন্তত সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। সেই হিসাবে জামানত বাঁচাতে তার প্রয়োজন ছিল অন্তত ১৪ হাজার ৫৮৭ ভোটের।

২০১৫ সালে পদত্যাগ করার আগ পর্যন্ত বীর বিক্রম মেজর (অব.) শমসের মবিন চৌধুরী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে তিনি বিকল্পধারার পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন।

গত ১৯ সেপ্টেম্বর তিনি তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন হন। দলটি ২০১৫ সালে প্রয়াত বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা গঠন করেছিলেন। দলটি এবারই প্রথম ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে।

এদিকে আলোচিত প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকারের ভরাডুবি হয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে তিনি পেয়েছেন মাত্র ৩ হাজার ১৯০ ভোট।

প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা গেছে, এই আসনে জয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী পেয়েছেন এক লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের মো. শাহজাহান ভূঁইয়া পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৭৫ ভোট। আর তৈমুর আলম খন্দকার পেয়েছেন মাত্র তিন হাজার ১৯০ ভোট। সেই হিসাবে জয়ী প্রার্থীর সঙ্গে তৈমুরের ব্যবধান এক লাখ ৫৩ হাজার ২৯৩ ভোটের।

এই আসনে মোট ভোট পড়েছে দুই লাখ ১২ হাজার ৬২৪টি।

বিধান অনুযায়ী, মোট প্রদত্ত ভোটের অন্তত সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। সেই হিসাবে জামানত বাঁচাতে তার প্রয়োজন ছিল অন্তত ২৬ হাজার ৫৭৮ ভোটের।

 

খুলনা গেজেট/এনএম




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!