দেশে বর্তমানে দুর্ভিক্ষ অবস্থা বিরাজ করছে। মানুষের ক্ষুধাও কষ্ট নিয়ে সরকারের মন্ত্রীরা মিথ্যাচারে মেতে উঠেছে। এই দুঃশাসন থেকে মুক্তি পেতে হলে এই অবৈধ সরকারকে বিদায় করে বেগম খালেদা জিয়ার সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তারেক রহমানের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বেগম খালেদা জিয়া দেশের একজন অন্যতম বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিক, মসজিদ মাদ্রাসার উন্নয়নে তথা ইসলামের খেদমতে তার গৃহীত উদ্যোগ দেশের সর্বজন স্বীকৃত।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নগরীর শেখপাড়া তেঁতুলতলা মোড়স্থ সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে বিএনপি চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলের সভাপতিত্বকালে কথাগুলো বলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু। তিনি আরও বলেন, মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবারও কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেয়া হয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দিচ্ছে না বর্তমান ফ্যাসিষ্ট সরকার। সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রাস্তায় নেমে এসেছে জনগন। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পরাজিত করতে হবে। আর এ আন্দোলনে দলের নেতাকর্মিদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে আগামী দিনের রাস্ট্রনায়ক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য কামনা এবং খুলনা সদর থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইউসুফ হারুন মজনু গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আব্দুল গফ্ফার।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মোশাররফ হোসেন, জাফরউল¬াহ খান সাচ্চু, এড. ফজলে হালিম লিটন, শেখ ইকবাল হোসেন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন, মহিবুজ্জামান কচি, মেহেদী হাসান দিপু, নিজাম উর রহমান লালু, এড. গোলাম মওলা, ইশতিয়াক উদ্দিন লাভলু, সাদিকুর রহমান সবুজ, মজিবর রহমান ফয়েজ, শামসুজ্জামান চঞ্চল, কামরান হাসান, এইচ এম আবু সালেক, ইশহাক তালুকদার, শেখ জামিরুল ইসলাম, তরিকুল্লাহ খান, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, রবিউল ইসলাম রবি, মহিউদ্দিন টারজান, বাচ্চু মীর, আব্দুল জব্বার, এড মুজিবর রহমান, শরিফুল ইসলাম বাবু, রফিকুল ইসলাম শুকুর, আকরাম হোসেন খোকন, শেখ সাজ্জাদ আলী, হুমায়ুন কবির বাবুল, এড. আবুল হোসেন হাওলাদার, হেদায়েত হোসেন হেদু, আশরাফ হোসেন, মনিরুজ্জামান মনি, তৌহিদুল ইসলাম খোকন, মনিরুজ্জামান খোকন, আব্দুর রব মুন্সি, জাকারিয়া লিটন, লিটু পাটোয়ারী, হুময়িুন কবির, নূরে আব্দুল্লাহ, এড. ওমর ফারুক, তরিকুল আলম তুষার, ইকবাল হোসেন, সিজান তাজ, নাহিদ আল মামুন, আবুল বাশার, আলমগীর হোসেন, গৌতম দে হারু, শামীম আশরাফ, শাকিল আহমেদ, সুলতান মাহমুদ সুমন, মোল্লা সোলাইমান হোসেন, সেলিম বড় মিয়া,
হাবিবুর রহমান কাজল, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, শেখ খয়বাত হোসেন, এড. রফিকুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সৈয়দ হুমায়ুন কবির, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, শামীম খান, মিজানুর রহমান মিজান, নুরুল ইসলাম লিটন, আরিফুর রহমান আরিফ, মাসুদ রেজা, সাখাওয়াত হোসেন, কবির বিশ^াস, সৈয়দ গাজী, আবু তালেব মোল্লা, কামরুল ইসলাম, পিএস শহিদ, আনোয়ার হোসেন, শেখ শফিকুল আলম, তুহিন ইসলাম, টিপু হাওলাদার, এ আর রাহমান, কামরুল ইসলাম খোকন, মোল্লা মেহেদী হোমেন, ওহাব শরীফ, মোল্লা আলী আহমেদ, মেজবাউল আলম পিন্টু, পারভেজ মোড়ল,
আল বেলাল, মোস্তাফিজুর রহমান বাবলু, তানসির ইমরান, মীর মাসুদ বাবু, আরিফুর রহমান মন্টু, আশরাফ ঢালী, জামাল হোসেন, মারুফুর রহমান, শহিদুল ইসলাম, এরশাদ হোসেন, কামরুজ্জামান সিরাজ, সোহেল খন্দকার, হাসমত হোসেন, পারভেজ মোড়ল, হারুন মোল্লা, তহিদুল হুদা লিটন, সাইউদ্দিন সাজু, আসাদুজ্জামান সানা, তছির উদ্দিন, আবু সাঈদ, মহিউদ্দিন বাবু, আবুল কালাম, হুময়িুন আজিজ, ইউনুচ শেখ, ঈশা শেখ, দাউদ খান, কামাল হোসেন, ইয়াসির আরাফাত সাগর, ফেরদাউস নেওয়াজ, হাবিবুর রহমান, জুয়েল রানা, আজাদ ভুইয়া, রাজ আহমেদ, শামীম হোসেন, মিরাজুল ইসলাম, আশিকুর রহমান, গাজী সাইফুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম রিয়াজ, রিপন হাওলাদার, সাইফুল ইসলাম রুহুল আমিন রাসেল, সজল আকন নাসিম, আরিফুর রহমান প্রমুখ।
