ছয় উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১৫ রান। ৩২ রান করে উইকেটে রয়েছেন লিটন দাস। তাকে শুন্য রানে সঙ্গ দিচ্ছেন ইয়াসির রাব্বির কনকাশন সাব নুরুল হাসান সোহান।
ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর লিটন ও মিরাজের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ছিল বাংলাদেশ। এই দুই ব্যাটসম্যানের হাত ধরে ১৫০ রানের লিড পার করেছে বাংলাদেশ। মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগ দ্বিতীয় ইনিংস পাকিস্তানের চেয়ে ১৫৯ রানে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।
ছয় উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১৫ রান। ৩২ রান করে উইকেটে রয়েছেন লিটন দাস। তাকে শুন্য রানে সঙ্গ দিচ্ছেন ইয়াসির রাব্বির কনকাশন সাব নুরুল হাসান সোহান।
দিনের শুরুতেই মুশফিকুর রহিমের বিদায়ের মধ্য দিয়ে পতন ঘটে বাংলাদেশের পঞ্চম উইকেটের। বিপর্যয় এড়াতে দায়িত্ব কাধে তুলে নেন প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরিয়ান লিটন কুমার দাস। সঙ্গে নেন ইয়াসির রাব্বিকে। দুর্দান্ত এক জুটি গড়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন দলকে।
বিপত্তি ঘটান শাহিন শাহ আফ্রিদি। দিনের একদশ ওভারের শেষ বলে তার দেয়া বাউন্সার সরাসরি হেলমেটে আঘাত হানে ইয়াসির রাব্বির। আর তাতে মাঠ ছাড়তে হয় রাব্বিকে। যদিও তার আগে দুইজন মিলে গড়েন ৪৭ রানের জুটি।
এরপর মিরাজকে নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকেন লিটন। কিন্তু বেশিদূর যেতে পারেননি। সাজিদ খানের স্পিন ফাঁদে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে ১১ রানে মাঠ ছাড়েন মিরাজ। আর তাতেই প্রথম সেশনে দুই উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
এর আগে চট্টগ্রাম টেস্টে লিড নিয়ে চতুর্থ দিন শুরু করে দিনের তৃতীয় বলেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিমের বিদায়ের মধ্যে দিয়ে পঞ্চম উইকেটের পতন ঘটে টাইগারদের।
সাগরিকায় তৃতীয় দিন দলের বিপর্যয়ে শক্ত হাতে হাল ধরে রেখেছিলেন মুশফিক ও ইয়াসির আলি রাব্বি। চতুর্থ দিনের শুরুতে হাসান আলি ভাঙেন জুটি।
দুর্দান্ত এক ইন সুইঙ্গারে মুশফিকের স্টাম্প ভেঙে ১৬ রানে তাকে সাজঘরে ফেরান হাসান।
৪৪ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। পাকিস্তানের পেইস তোপের সামনে অসহায় আত্মসমর্পণ করে মাঠ ছাড়তে হয় টাইগার টপ অর্ডারকে।
৪ উইকেটে ৩৯ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষ করে স্বাগতিক দল।
খুলনা গেজেট/এনএম