খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপি, নেতারা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারিবাহিনী মিলে যে ভোট ডাকাতির পাতানো নির্বাচন সম্পন্ন করেছে, সেটি সরকারের শত বাধার স্বত্বেও গণমাধ্যমের কারণেই দেশ-বিদেশের মানুষের কাছে উন্মোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন আওয়ামী লীগ সরকারের লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাংসদ কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলকে অর্থ ও মানবপাচারের দায়ে কুয়েতে আটক থাকা চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। এটিতে সরকারের টনক না নড়লেও এটি দেশের জন্য লজ্জার। তাদের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া পাপুলের মত সাংসদেরা বেপরোয়া দুর্নীতি করার সাহস পেতো না।’
রবিবার (৩১ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সংরক্ষিত নারী- ১০ (২৯, ৩০ ও ৩১) নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উপ-নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী রোকেয়া ফারুকের বই প্রতীকের সমর্থনে লবণচরা বান্দাবাজার ও স্লুইচগেট এলাকায় নির্বাচনী গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণকালে এসব কথা বলেন তিনি।
গণসংযোগে উপস্থিত ছিলেন রেহেনা ঈসা, অধ্যক্ষ তরিকুল ইসলাম, জালু মিয়া, ইউসুফ হারুন মজনু, হাসানুর রশিদ মিরাজ, নাজির উদ্দিন নান্নু, আফসার উদ্দিন মাস্টার, ইশহাক তালুকদার, জাহিদ কামাল টিটো, তৌহিদুল রহমান খোকন, সিরাজুল ইসলাম লিটন, ফারুক হোসেন, নুরুল ইসলাম লিটন, কাউন্সিলর মাজেদা খাতুন, রোকেয়া ফারুক, নাজমুল হাসান নাসিম, সাখাওয়াত হোসেন, মুন্নি জামান, ইশমত আরা কাকন, শাহাবুদ্দিন অজিজুল দিদার, মুশফিকুর রহমান অভি, রাজিবুল আলম বাপ্পী, শেখ আল মামুন, সেলিম বড় মিয়া, মাসুদ রেজা, লোকমান মাহমুদ, রেহেনা ইসলাম, ইব্রাহিম আজাদ, কামরুজ্জামান টুকু, মাসুদ রুমী, মেহেদী হাসান, ফিরোজ আহমেদ, ইয়াকুব আলি, এবাদুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, সুলাইমান ইসলাম, জামাল হোসেন, সোমা আক্তার, শাহানা আক্তার, চিবু হাওলাদার, আব্দুর রহিম, আবু সাইদ উদ্দিন, আফজাল, মুন্সি ইদ্রিস গুলজার, জাহাঙ্গীর রাজা, আমিন, ভুট্রো প্রমুখ। সূত্র : প্রেস রিলিজ ।
খুলনা গেজেট / এআর