খুলনা, বাংলাদেশ | ২২ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৫ মে, ২০২৪

Breaking News

  মিল্টন সমাদ্দারের প্রতারণায় সহযোগী ছিলেন তার স্ত্রী : ডিবি প্রধান
  জনগণের ভরসাস্থল অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

সমুদ্রে তিমির বমি পেয়ে ১১ কোটি টাকার মালিক মৎস্যজীবী!

আন্তর্জা‌তিক ডেস্ক

মাসে বড়জোর ২০ হাজার টাকা আয় করতেন থাইল্যান্ডের মৎস্যজীবী নারং ফেটচারাজ। তবে হঠাৎ করেই ১১ কোটি টাকার মালিক হয়ে গেলেন তিনি। মূলত তিনি খুঁজে পেয়েছেন তিমির বমি, যার মূল্য এক মিলিয়ন পাউন্ডের সমান। হতবাক হওয়ার কোনও কারণ নেই। যা বলা হল তার গোটাটাই সত্যি।

সমুদ্রে মাছ ধরে তীরে ফিরছিলেন নারং। সুরাট থানি প্রভিন্সের নিয়োম সৈকতে তার নজরে পড়ে পাথরের মতো একটি বস্তু। জিনিসটা যে কী সে সম্পর্কে নারংয়ের ধারণাই ছিল না। তবু সন্দেহ হয় তার। কাছে গিয়ে ভাল করে পরীক্ষা করেন তিনি। পাথরের মতো দেখতে হলেও মোমের মতো উপাদান দেখে নারং বোঝেন ওটা তিমির বমি হতে পারে। বিনা দ্বিধায় জিনিসটা বগলদাবা করে প্রিন্স অফ সোংক্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের কাছে নিয়ে যান তিনি।

নারংয়ের আশা ছিল, যদি কিছু পয়সাকড়ি পাওয়া যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষার পর জানা গেল, কিছু নয়, নারংয়ের খুঁজে পাওয়া পাথরের দাম ১১ কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞেরা জানান, ওই জিনিসটির নাম অ্যামবারগ্রিস, স্পার্ম জাতীয় তিমির বমি যা জমে শক্ত হয়ে যায় এবং সমুদ্রে ভেসে বেড়ায়। নারংয়ের পাওয়া অ্যামবারগ্রিসের ওজন ৩০ কেজি। শেষ যে অ্যামবারগ্রিস পাওয়া গেছিল তার দর অনুযায়ী নারং এখন ১১ কোটি টাকার মালিক। তিমির বমির এই রূপকে ‘সমুদ্রের সোনা’ বলা হয় এবং প্রকৃত সোনার চেয়েও এর দাম বেশি।
সূত্র : আজকাল ও ডেইলি মেইল।

খুলনা গেজেট/ টি আই




খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!