ভোমরা কাস্টমস্ ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টস্ এসোসিয়েশন (রেজি: নং-খুলনা ২০৪৬) এর কার্যনির্বাহী কমিটির নয়টি পদে নয়জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিলের মধ্যেদিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৯জন প্রার্থীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন কৃর্তক ঘোষিত তফসিল অনুযায়ি রোববার (১৫ মে) প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের দিন বৈধ চূড়ান্ত এই প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়।
তবে প্রথম থেকেই এসোসিয়েশনের বর্তমান আহবায়ক মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সদস্য অভিযোগ জানিয়ে আসছেন মনোনয়নপত্র সংগ্রহের নির্ধারিত দিনে নির্বাচন কমিশনের কেউ এসোসিয়েশন ভবনে যাননি এবং কোন মনোনয়নপত্র বিক্রি করেননি।
রোববার (১৫ মে) ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের নির্বাচন কমিশনারের এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
এদিকে ভোমরা স্থল বন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের পাতানো নির্বাচনী তফশীল বাতিলপূবর্ক অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাবেক এমপি একে ফজলুল হক।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের তফশীল অনুযায়ী ভোমরা স্থল বন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের ত্রি বার্ষিক নির্বাচনে গত ৯ মে ছিল মনোনয়নপত্র সংগ্রহের নির্ধারিত দিন। কিন্তু অতীব দুুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, ওইদিন পুলিশের বাধার মুখে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী সাধারণ সিএন্ডএফ এজেন্টরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হয়। এমনকি সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের বর্তমান আহ্বায়কসহ কয়েকজন আওয়ামী লীগ পন্থী সিএন্ডএফ এজেন্ট পুলিশী বাধার কারণে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে পারেনি।
পরিশেষে বলতে চাই, এই পাতানো নির্বাচনী তফশীল বাতিল করে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ভোমরা স্থলবন্দর সিএন্ড এফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের আগামী নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার জোর দাবি জানাচ্ছি।
জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাবেক এমপি একে ফজলুল হক এর পক্ষ থেকে এক প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এতথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।