নগরীর খানজাহান আলী থানাধীন বাদামতলায় সন্ত্রাসী হামলায় রক্তাক্ত জখম মুরাদ মোড়লের শারীরিক অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় গতকাল সন্ধায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা নেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় আহত মুরাদ মোড়লের বড় ভাই মোড়ল আসাদুজ্জামান বাদি হয়ে ১১ জনকে এজাহার নামিয় ও অজ্ঞাতনামা ৫/৬ জনকে আসামি করে খানজাহান আলী থানায় মামলা দায়ের করেছে যার নং ১১ । তাং ২৪/১২/২২ ইং।
মামলার এজাহার ও এলাকাবাসির সুত্রে জানা য়ায় গত ২৩ ডিসেম্ভর শুক্রবার সন্ধা ৭ টায় বাদামতলা যোগীপোল ইউনিয়নের ৯ ওয়ার্ড এলাকার মোড়ল আব্দুস সাত্তার এর পুত্র মোঃ মুরাদ মোড়ল ( ৩৮) আর এফ এল ডিফোর সামনে চায়ের দোকানে চা পানরত অবস্থায় একটি সন্ত্রাসী বাহিনী কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই তার পায়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত যখম করে দ্রত পালিয়ে যায়।
এসময় এলাকাবাসী ও খানজাহান আলী থানা পুলিশ রক্তাক্ত জখম মুরাদ কে উদ্ধার করে দ্রুত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করে। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে শনিবার সন্ধায় তাকে ঢাকায় প্রেরন করা হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ কামাল হোসেন খান জানান গত ৪ নভেম্ভর মোঃ মিজানুর রহমান বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন মামলার তদন্তে যোগিপোল এলাকার মকবুল হোসেনের পুত্র রেজাউল (৩৩) ও মিরেরডাঙ্গা এলাকার জাফর মোল্লার পুত্র নিক্কন মোল্লা (৩৪) নাম আসে উক্ত মামলায় তাদের ২ জনকে আটক করা হয় ।
এছাড়া আহত মুরাদ মোড়লের বড় ভাই মোড়ল আসাদুজ্জামান বাদি হয়ে যে ১১ জনকে এজাহার নামিয় আসামি করেছেন তার মধ্যে রেজাউল ও নিক্কন মোল্লার নাম রয়েছে উক্ত মামলায় তাদের ২ জনকে শোন এ্যারেষ্ট দেখানো হয়েছে। এবং বাকি আসামিদের আটকের জন্য অভিযান অব্যাহত আছে।
খুলনা গেজেট/ বিএমএস