Edit Content
খুলনা বাংলাদেশ
বুধবার । ২৩শে জুলাই, ২০২৫ । ৮ই শ্রাবণ, ১৪৩২

ই-পেপার

Edit Content

পূর্ণিমাকে দেখে আফসোস নেটিজেনদের!

বিনোদন ডেস্ক

ঢাকাই চলচ্চিত্রের জগতে জনপ্রিয় অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। তাকে বলা হয় দুই প্রজন্মের নায়িকাও! নব্বই দশকের শেষের দিকে শুরু তার রঙিন দুনিয়ার পথচলা। এরপর কেটে গেছে প্রায় আড়াই যুগ। এখনও সেই চিরচেনা রূপ ধরেই পর্দা কাঁপাচ্ছেন এই অভিনয় শিল্পী।

এখন যদিও অভিনয়ে খুব একটা নিয়মিত নন পূর্ণিমা। তবে সম্প্রতি কিছু ওয়েব কনটেন্ট এ কাজ করেছেন তিনি। এছাড়াও শোবিজের নানা কাজে অংশ নিতে দেখা যায় তাকে; ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও ব্যস্ত থাকেন তিনি।

অবশ্য নিজের ব্যক্তিজীবন বর্ণিল করেই রেখেছেন পূর্ণিমা। তাকে নিয়ে নেই কোনো সমালোচনা কিংবা বাড়তি কথা। সামাজিক মাধ্যমে রয়েছে তার অসংখ্য অনুসারী। নিয়মিত তাদের কাছে নিজেকে ধরা দেন, ভক্তরাও অভিনেত্রীকে ভরিয়ে দেন ভালোবাসায়। বিশেষ করে তার অপরিবর্তিত রূপের প্রশংসা করেন ভক্তরা, বয়স ধরে রাখা নিয়ে মুগ্ধতা প্রকাশ করেন, কেউ কেউ আবার আফসোসও করেন।

নানা সাজ-পোশাকে নিজেকে মেলে ধরেন পূর্ণিমা। বৃহস্পতিবার এমনই কিছু নতুন লুকে ধরা দিলেন নায়িকা। এদিন বেশ সাধারণ তবে নান্দনিক বেশভূষায় ছিলেন। পরেন আকাশী স্যালোয়ার; সঙ্গে সাদা ওড়না। বিভিন্ন পোজে নিজেকে ক্যামেরাবন্দি করেন, সঙ্গে দেন মিষ্টি হাসি।

পুর্ণিমাকে ভক্তরা যতবারই দেখেন, ততবারই যেন তারা বিস্মিত বনে যান। তার ছবিতে এক নেটিজেন আফসোস প্রকাশ করে মন্তব্য করেন, ‘ছোট থেকে দেখে আসছি আপনাকে, একইরকম। আমরা বুড়ি হয়ে যাচ্ছি, আপনি সেই বয়সেই পড়ে আছেন।’ একইভাবে আরেকজনের মন্তব্য, ছোটবেলার ক্রাশ, এখনও কত সুন্দর আপনি। আরেক নেটিজেন লিখেছেন, ‘সিম্পলের ওপর সুন্দর লাগছে।’

‘পূর্ণিমা’ নায়িকা হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন ২০০৩ সালে মতিউর রহমান পানুর যৌথ প্রযোজনায় ‘মনের মাঝে তুমি’ ছবি দিয়ে। এরপর ও ২০০৬ সালে নির্মাতা এস এ হক অলিকের ‘হৃদয়ের কথা’- এই দুটি ছবিতেই পূর্ণিমার অভিনয় মন কাড়ে দর্শকের। সে থেকে বাংলা ছবির ইতিহাসে এখনও দ্যুতি ছড়াচ্ছেন তিনি।

খুলনা গেজেট/জেএম




খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন