১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তার আহ্বানে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়, যা দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় সব মানুষকে একত্রিত করে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উদ্বুদ্ধ করেছিল। এই ঘটনা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ভিত্তি স্থাপনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। শহিদ জিয়ার আদর্শকে সামনে রেখে জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের মাধ্যমে একটি টেকসই গণতন্ত্র গড়ে তুলতে হবে। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বুধবার সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়া ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এক-এগারো সরকার এবং পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার প্রায় ৮৫টি মামলা দায়ের করেছিল। তবে বর্তমানে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা নেই। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে বাস্তবায়েনে সবাইকে স্বনির্ভর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিতে হবে। এর আগে সূর্যাদ্বয়ের সঙ্গে সঙ্গে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলণ করা হয়। সভায় মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল বীর শহিদদের আত্মার মাগফিরাত, জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভূত্থানে শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়। এসময় মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া করা হয়।
আসাদুজ্জামান মুরাদ এর পরিচালনায় সভায় দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আব্দুল গফ্ফার।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মনিরুজ্জামান মনি। বিএনপি নেতা শেখ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, নজরুল ইসলাম বাবু, মাহবুব কায়সার, ইকবাল হোসেন খোকন, মেহেদী হাসান দিপু, নিজাম-উর রহমান লালু, এড. গোলাম মওলা, আনোয়ার হোসেন, মজিবর রহমান ফয়েজ, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, কাজী শফিকুল ইসলাম শফি, শামসুজ্জামান চঞ্চল, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, ইশহাক তালুকদার, কামরান হাচান, আকরাম হোসেন খোকন, রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, মহিউদ্দিন টারজান, জাহিদ কামাল টিটো, ওমর ফারুক, হুমায়ুন কবির বাবুল, মনিরুজ্জামান মনির, আব্দুল হাকিম, মনিরুল ইসলাম, মিজানুজ্জামান তাজ, ইকবাল হোসেন, আলমগীর হোসেন, মোহাম্মদ আলী, লিটু পাটোয়ারী, কাজী ফজলুল কবির টিটো, শামীম খান, নুরুল ইসলাম লিটন, মোস্তফা জামান মিন্টু, শামীম আশরাফ, সেলিম বড় মিয়া, জামাল মোড়ল, এড. সোহরাব সরদার, সাখাওয়াত হোসেন, সুলতান মাহমুদ সুমন, মাসুদ রেজা, ওহেদুজ্জামান, কামরুল আলম খোকন, মাহিম আহমেদ রুবেল, এমরান হোসেন, শামীম রেজা, সালাউদ্দিন সান্নু, এ আর রহমান, আতিকুর রহমান লিটন, খালেক গাজী, কামরুজ্জামান সিরাজ, ইউনুস শেখ, ওসমান গাজী, নওফেল গাজী, ওহেদুজ্জামান শিমুল, হারুন মোল্লা, বায়জিদ হোসেন, সিদ্দিক মাতুববার, রাজিব খান রাজু, সোহেল খন্দকার, খায়রুল বাসার, হাসমত হোসেন, সাঈদ আলম, ফারুক আকন, শেখ সাজ্জাদ আলী, শেখ আসলাম, হারুনার রশিদ, মো. শাহনেওয়াজ প্রমুখ।