দলীয় ৪৮ রানে সৌম্যকে হারায় বাংলাদেশ। রশিদ খানের ঘূর্ণিতে বোল্ড হয়ে ফেরার আগে ১০ বলে ১০ রান করেন তিনি। ৭ ওভার শেষে ৪ উইকেতে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫১ রান।
বৃষ্টির পর খেলা শুরু, ওভার কাটা যায়নি
বৃষ্টিতে ২৮ মিনিট খেলা বন্ধ থাকার পর আবার শুরু হয়েছে। কোনো ওভার কাটা হয়নি। ২০ ওভারে ১১৬ রানের লক্ষ্যেই আবার ব্যাটিং শুরু করল বাংলাদেশ। তবে এরপর আবার বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হলে ওভার কাটা শুরু হবে। ৩.২ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৩১ রান। ৮ বলে ১৩ রানে খেলছেন লিটন কুমার দাস। ৩ বলে ৬ রান করেছেন সৌম্য সরকার।
শান্ত-সাকিবের আউটের পর বৃষ্টি, ওভার কমলে যেমন হবে লক্ষ্য
২৩ রানে তিন উইকেট হারানোর পর ৩.২ ওভারে বৃষ্টির কারণে বন্ধ হয় খেলা। যদি বৃষ্টির কারণে ওভার কমে যায় তাহলে কার্যকর হবে ডিএলএস পদ্ধতি। এমনটা হলে ৩ উইকেট হারানো বাংলাদেশের সমীকরণ আরও কঠিন হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে বৃষ্টিতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫ ওভার কমলে অর্থাৎ ১৫ ওভারের ম্যাচ হলে সেমিতে উঠতে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়াবে ৭.২ ওভারে ৯৪ রান।
২৩ রানে তিন উইকেট নেই বাংলাদেশের
সেমির লক্ষ্যে খেলতে নেমে ২৩ রানেই তিন উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তৃতীয় শূন্যর দেখা পান তানজিদ। এরপর দ্রুতই শান্ত-সাকিবকে হারায় বাংলাদেশ। শান্ত করেন ৫ রান। সাকিব ফেরেন খালি হাতেই। শান্ত-সাকিব দুজনকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন নাভিন। হ্যাটট্রিক বলটা ঠেকালেন সৌম্য। ৩.২ ওভার যেতেই আবারও বৃষ্টির কারণে বন্ধ আছে খেলা। বৃষ্টির আগে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩১ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। লিটনের সঙ্গে আছেন সৌম্য সরকার।
সেমিতে যেতে ১২.১ ওভারে জিততে হবে বাংলাদেশকে
বাংলাদেশকে ১১৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে আফগানিস্তান। আগে ব্যাটিং করতে নেমে ৫ উইকেটে ১১৫ রান করেছে রশিদ খানের দল। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেছেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। রান রেটে এগিয়ে সেমিফাইনালে যেতে হলে বাংলাদেশকে ১২.১ ওভারে এই লক্ষ্য ছুঁতে হবে।
স্কোর লেভেল করে যদি চার মারতে পারে বাংলাদেশ, তাহলে সময় পাবে ১২.৩ ওভার। কিংবা স্কোর লেভেল করে যদি ছক্কা মারতে পারে বাংলাদেশ, তাহলে সময় পাবে ১২.৫ ওভার।
এদিন শুরুতে আফগানিস্তানের ব্যাটারদের উইকেট নিতে না পারলেও রানের গতি ভালোভাবেই নিয়ন্ত্রণে রেখেছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। চাপের মধ্যে রেখে ৫৯ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন রিশাদ। এরপর ৮৪ রানের মাথায় দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটান মুস্তাফিজুর রহমান। আউট হন আজমতউল্লাহ ওমরজাই।
এরপর নিজের তৃতীয় ওভার বল করতে এসে এবার আরও বেশি বিধ্বংসী রিশাদ হোসেন। এক ওভারেই নিলেন ২ উইকেট। ফেরালেন দুই মারকুটে ব্যাটার রহমানউল্লাহ গুরবাজ এবং গুলবাদিন নাইবকে। শেষ পর্যন্ত ৫ উইকেট হারিয়ে ১১৫ রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় আফগানরা। ২৬ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ইনিংসের সেরা বোলার রিশাদ।
খুলনা গেজেট/এনএম