খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, সংঘাত পরিহার করে গণতন্ত্র ও জাতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। বিএনপি দেশ ও জাতির জন্য রাজনীতি করে না। তারা বিদেশীদের খুশি করতে রাজনীতি করে।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভা করতে ভয় পায়। কারন সেখানে পাকহানাদার বাহিনী আত্মসমর্পন করেছিলো, সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দিয়ে জাতিকে মুক্তিযুদ্ধ করতে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সেকারনেই তার সংঘাত করে পল্টনে সমাবেশ করতে চায়। বিএনপি আইএসআই-এর অর্থায়নে দেশের মধ্যে বিশৃংখলা সৃষ্টি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। বিএনপি’র এই দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে থাকতে হবে।
বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশার পরিচালনায় বক্তৃতা করেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর আনিসুর রহমান বিশ্বাষ, শফিকুর রহমান পলাশ, কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, শেখ মো. আবিদ উল্লাহ, মো. মোতালেব মিয়া।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা মল্লিক আবিদ হোসেন কবির, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, কামরুল ইসলাম বাবলু, শেখ নুর মোহাম্মদ, এস এম আকিল উদ্দিন, মো. আমির হোসেন, মোজাফফর হোসেন, জান্নাতুল ফেরদৌস পিকুল, রফিকুল ইসলাম পিকুল, আব্দুল কাইয়ুম গোরা, এস এম রাজুল হাসান রাজু, এস এম কবিরউদ্দিন বাবলু, আমেনা হালিম বেবী, আলী আকবর মাতুব্বর, মো. রুহুল আমিন খান, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, এ্যাড. সোহেল পারভেজ, শিপন চৌধুরী, খাজা মঈনুদ্দিন, তৌহিদুর রহমান দিপু, তোতা মিয়া ব্যাপারী, মেহজাবিন খান, এ্যাড. আসাদুজ্জামান মিলটন, হায়দার আলী খোকন, শিপার হায়দার, মো. রাজ্জাক হোসেন, শেখ নুর ইসলাম, শেখ জাহিদুল হক, চ. ম. মুজিবর রহমান, শেখ আব্দুল আজিজ, শেখ জাহিদুল ইসলাম, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, ইউসুফ আলী খান, সরদার আব্দুল হালিম, শেখ রুহুল আমিন, মীর মো. লিটন, মো. জাকির হোসেন, সোহেল চৌধুরী, আনিছুর রহমান, জসিম উদ্দিন লিটন, এ্যাড. রাকিবুল হক, শেখ কুদ্দুস হোসেন, মহাদেব সাহা, মাহাবুব মম, মামুন চৌধুরী, আশরাফ আলী শিপন, আঞ্জুমানোয়ারা বেগম, সাবিহা ইসলাম আঙ্গুরা, রোজি ইসলাম নদী, মো. মাজহারুল ইসলাম লেলিন সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
সভায় ১০ ডিসেম্বর খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল এবং ১৭ ডিসেম্বর সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের জনসভা সফল করার সিদ্ধান্ত হয়।