খুলনা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, এ্যাড. সালাহউদ্দিন ইউসুফ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বাস্তবায়ন করতে অমানসিক অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করেছেন। তিনি তেজস্বী, সৎ সাহসী ও ত্যাগী নেতা ছিলেন। কোন লোভ লালসা ও অনৈতিক প্রস্তাবের কাছে আদর্শ বিকিয়ে দেননি। তিনি আত্ম মর্যাদাশীল ব্যক্তিত্ববান কর্মীবান্ধব নেতা ছিলেন। কঠিন পরীক্ষার মধ্যদিয়ে যারা আওয়ামী লীগকে আগলে রেখেছিলেন তাদের মধ্যে সালাহউদ্দিন ইউসুফ অন্যতম। তিনি আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে দলকে সংগঠিত করতে সাজেদা চৌধুরীর সাথে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে বেড়িয়েছেন। তাঁর অভাব পূরণ হওয়ার নয় উল্লেখ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে সালাহউদ্দিন ইউসুফের মতো সৎ, ত্যাগী ও আদর্শবান কর্মী হতে হবে।
বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রিয় কমিটির সাবেক প্রেসিডিয়াম মেম্বর ও সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. সালাহউদ্দিন ইউসুফের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ।
এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মকবুল হোসেন মিন্টু, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বি এম এ ছালাম।
মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা বেগ লিয়াকত আলী, শহিদুল ইসলাম, শ্যামল সিংহ রায়, মোস্তফা কামাল খোকন, নুর ইসলাম বন্দ, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, কামরুজ্জামান জামাল, অধ্যা. আলমগীর কবির, সরদার আবু সালেহ, এম এ রিয়াজ কচি, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, শেখ রাশেদুল ইসলাম রাসেল, কামরুল ইসলাম বাবলু, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, খাইরুল আলম, নুর মোহাম্মদ শেখ, তসলিম আহমেদ আশা প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/ টি আই