খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে; কারো রক্তচক্ষুকে নয়। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মতামতের গুরুত্ব দিয়েই আওয়ামী লীগ আজ শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে দাড়িয়ে আছে।
তিনি আরো বলেন, ১৭ অক্টোবরে জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা মনোনীত প্রার্থী শেখ হারুনুর রশীদের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। যারা দলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে কাজ করবে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেখ হারুনুর রশীদ সভায় সকলের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে বলেন, আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করুন। আমাকে বিজয়ী করলে শেখ হাসিনা বিজয়ী হবে, উপকৃত হবে খুলনাবাসি। এসময়ে সভায় উপস্থিত সকল সদস্য শেখ হারুনুর রশীদের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে সমর্থন জানান।
শনিবার (০১ অক্টোবর) বিকালে দলীয় কার্যালয়ে মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন এ্যাড. চিশতী সোহরাব হোসেন শিকদার, আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. এম এম মুজিবর রহমান, বেগ লিয়াকত আলী, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, এ্যাড. রজব আলী সরদার, অধ্যক্ষ দেলওয়ারা বেগম, বি এম সালাম, মোস্তাফা কামাল খোকন, এ্যাড. নিমাই চন্দ্র রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, মো. শরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, মো. কামরুজ্জামান জামাল, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, সরদার আবু সালেহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, ইঞ্জিঃ প্রেম কুমার মন্ডল, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, এ্যাড. নব কুমার চক্রবর্তী, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, মো. শাহজাদা, এম এ রিয়াজ কচি, এ্যাড. কাজী তারিক হাসান মিন্টু, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, জোবায়ের আহমেদ খান জবা, প্যানেল মেয়র আমিনুল ইসলাম মুন্না, শেখ মো. রফিকুল ইসলাম লাবু, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, হালিমা রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, কাজী শামীম আহসান, শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, মো. মোল্লা মোজাফফর হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোখলেছুর রহমান বাবলু, কামরুল ইসলাম বাবলু, সাইদুজ্জামান সম্রাট, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, মো. খায়রুল আলম, নুর মোহাম্মদ শেখ, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা স ম রেজওয়ান, অধ্যা. রুনু ইকবাল বিথার, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, শেখ সৈয়দ আলী, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, শেখ আবিদ হোসেন, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম বাশার, শহিদুল ইসলাম বন্দ, এস এম আনিছুর রহমান, মো. তরিকুল আলম খান, অসিত বরণ বিশ্বাস, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বিশ্বাষ, কাউন্সিলর মো. গাউসুল আজম, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলর মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুল, মনিরুজ্জামান খান খোকন, উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আকরাম হোসেন, এফ এম অহিদুজ্জামান, খান নজরুল ইসলাম, সরদার আবুল কাশেম ডাবলু, মোল্লা আকরাম হোসেন, শাহজাহান হোসেন, মৃণাল হাজরা, অমিয় অধিকারী, ফারজানা ফেরদৌস নিশা, শাহিনা আক্তার লিপি, জামিল খান, নান্টু রায়, শিউলি সরোয়ার, শেখ কামরুল হাসান টিপু, প্যানেল মেয়র এ্যাড. মেমরী সুফিয়া রহমান শুনু, কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশিদী রেজা, কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী, শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স, কাউন্সিলর মো. সাইফুল ইসলাম, কাউন্সিলর আব্দুস সালাম, কাউন্সিলর মাহফুজুর রহমান লিটন, কাউন্সিলর ডালিম হাওলাদার, কাউন্সিলর মনিরা আক্তার, কাউন্সিলর পারভিন আক্তার, কাউন্সিলর আমেনা হালিম বেবী, কাউন্সিলর রহিমা আক্তার হেনা, রেকসোনা কালাম লিলি, অধ্যা. আশরাফুজ্জামান বাবুল, হোসনে আরা চম্পা, এ্যাড. এ কে এম শাহজাহান কচি, মানিকুজ্জামান অশোক, মো. শফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, এ্যাড. সেলিনা আক্তার পিয়া, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, আইরিন চৌধুরী নীপা, মো. ইমরান হোসেন, কাজী আজাদুর রহমান হিরক।
১৭ অক্টোবর জেলা পরিষদ নির্বাচনে যারা দলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান করবে তাদের দল থেকে বহিস্কার করা হবে বলে সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সভায় নির্বাচন পরিচালনার জন্য শক্তিশালী কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।