জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতু উপহার দিয়েছেন। আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত এ সেতু আমাদের মর্যাদার স্থাপনা ও সামর্থের প্রতীক। এ সেতু বিশ্বের দরবারে বাঙালি জাতিকে উচ্চ আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। বাংলাদেশ যে উন্নতি ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে পদ্মা সেতু তার উৎকৃষ্ট প্রমান।
তিনি বলেন, আগে দেশের উত্তরাঞ্চলে মঙ্গা হতো, দূর্ভিক্ষ হতো। এখন আর দেশে কোন মঙ্গা বা দূর্ভিক্ষ নেই। মানুষ আর না খেয়ে থাকে না। দেশের মানুষ এখন সচ্ছল হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার সারাদেশের ন্যায় খুলনায়ও ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। আরো অনেক উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। খুলনায় ক্যান্সার হাসপাতাল, শিশু হাসপাতাল, ডেন্টাল হাসপাতাল হচ্ছে। এ উন্নয়নকে ধরে রাখতে হলে শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় আনতে হবে।
তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজী ও ভূমি দখলের সাথে আওয়ামী লীগের কেউ জড়িত থাকতে পারবে না। যে অন্যায়ের সাথে জড়াবে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। আগামী বছর আমাদের দু‘টি নির্বাচন। এ নির্বাচনে আমাদের বিজয়ী হতে হবে। সেজন্য আমাদের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দলকে সুসংগঠিত করতে হবে। সামাজিক ভাবে মিলেমিশে থাকতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে তাহলে কেউ হারাতে পারবে না। অতীতে আমরা এর প্রমান দিয়েছি। ইনশাআল্লাহ আমরা আগামী নির্বাচনেও বিজয়ী হবো।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় দলীয় কার্যালয়ে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জরুরী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানার পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা কাজী এনায়েত হোসেন, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. রজব আলী সরদার, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, মো. শাহাজাদা, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, কাউন্সিলর শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম ট্টুুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, অধ্যা. রুনু ইকবাল, মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, তসলিম আহমেদ আশা, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বিশ্বাষ, কাউন্সিলর মো. গাউসুল আজম, এস এম আকিল উদ্দিন, কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশিদী রেজা, কাউন্সিলর কাজী আবুল কালাম আজাদ বিকু, কাউন্সিলর ইমাম হাসান চৌধুরী ময়না, কাউন্সিলর গোলাম মওলা শানু, কাউন্সিরল মো. আরিফ হোসেন মিঠু, কাউন্সিলর আমেনা হালিম বেবী, কাউন্সিলর কণিকা সাহা, কাউন্সিরলর রেক্সোনা কালাম লিলি, কাজী শেখ আবিদ উল্লাহ, মো. নুর ইসলাম, শেখ জাহিদ হোসেন, মো. জাহিদুল হক, চ. ম. মজিবুর রহমান, মুন্সি আইয়ুব আলী, শেখ আব্দুল আজিজ, জামিরুল হুদা জহর, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, মঈনুল ইসলাম নাসির, বাদল সরদার বাবুল, আব্দুল হাই পলাশ, এ্যাড. মো. ফারুক হোসেন, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. আযম খান, এশারুল হক, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, ফায়জুল ইসলাম টিটো, ওহিদুল ইসলাম পলাশ, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, ইউসুফ আলী খান, মো. জাকির হোসেন, মো. মোতালেব মিয়া, সরদার আব্দুল হালিম, শেখ মো. রুহুল আমিন, মীর মো. লিটন, মো. সেলিম মুন্সি, ওহিদুল ইসলাম পলাশ, মো. সিহাব উদ্দিন।