মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ট নেতৃত্বে সকল প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হয়েছে। আমরা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ তাঁর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। তিনি এ অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে পদ্মা সেতুর মতো বিভিন্ন মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। যা এক এক করে বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ অঞ্চলের উন্নয়নের সারথি।
তিনি বলেন, সংগঠন সবার আগে। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। সাংগঠনিক কাজে কোন দ্বিমত থাকতে পারবে না। যেখানেই থাকি নিয়ম মেনে এবং সবাইকে নিয়ে চলতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি পরিবার। এ পরিবারে সবাইকে একসাথে থাকতে হবে। অতীতে সাংগঠনিক শক্তির মধ্য দিয়ে আমরা সাফল্য লাভ করেছি। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও করবো।
তিনি আরো বলেন, সামনে জাতীয় নির্বাচন। সঠিক সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে আবারও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করতে হবে। তবে নির্বাচনকে ঘিরে স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় তৃণমূলে সংগঠনকে আরো শক্তিশালী করতে হবে। আর পাড়া মহল্লা পর্যায়ে আওয়ামী লীগ শক্তিশালী এবং ঐক্যবদ্ধ হলে নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে। সে লক্ষে আমাদের নেতাকর্মীদের প্রতিটি ওয়ার্ড পর্যায়ে কাজ করতে হবে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় দলীয় কার্যালয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানার সঞ্চালনায় এসময়ে বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হায়দার আলী, বেগ লিয়াকত আলী, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শহীদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. রজব আলী সরদার, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, মো. আশরাফুল ইসলাম, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, মো. আবুল কালাম আজাদ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, প্যানেল মেয়র আমিনুল ইসলাম মুন্না, কাউন্সিলর শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম, কামরুল ইসলাম বাবলু, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, আবুল কালাম আজাদ, এ্যাড. সরদার আনিছুর রহমান পপলু, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা স. ম. রেজওয়ান, আবদুল্লাহ হারুন রুমি, অধ্যা. রুনু ইকবাল, মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, শেখ সৈয়দ আলী, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, তসলিম আহমেদ আশা, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, মো. শহিদুল ইসলাম বন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বিশ্বাষ, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলর মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, মো. মনিরুজ্জামান খান খোকন, এস এম আকিল উদ্দিন।