শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, শিয়ালীতে হামলার ঘটনার মূল হোতাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের সুনাম বহি:বিশ্বে নষ্ট করার মানষে রূপসার শিয়ালীতে এই ন্যাক্কারজনক কর্মকান্ড পরিচালনা করা হয়েছে। তিনি শুক্রবার বিকালে রূপসা উপজেলার শিয়ালীতে হামলায় ক্ষতিগ্রস্থদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
উপজেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত কুমার অধিকারী।বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এল.এ) মো: মারুফ হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রশান্ত কুমার সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবাইয়া তাছনিম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: সাজ্জাদ হোসেন, রূপসা থানার ওসি সরদার মোশাররফ হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. ফরিদ আহম্মেদ, সাবেক ছাত্রনেতা অসিত বরণ বিশ্বাস, মহানগর যুবলীগের আহবায়ক শফিকুর রহমান পলাশ।
স্বাগত বক্তৃতা করেন পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শক্তিপদ বসু। পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক কৃষ্ণ গোপাল সেনের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন জেলা আওয়ামীলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোজাফফর মোল্লা, উপ-প্রচার সম্পাদক খায়রুল আলম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম লাবু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সরদার আবুল কাসেম ডাবলু, জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য অমিয় অধিকারী, শ্রম অধিদপ্তরের পরিচালক মিজানুর রহমান, সাজ্জাদুর রহমান লিংকন, চেয়ারম্যান সাধন অধিকারী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চঞ্চল মিত্র, এমডি রকিব উদ্দিন, সাবেক ছাত্রনেতা দেব দুলাল বাড়ই বাপ্পি, রেজাউল ইসলাম রেজা, আওয়ামীলীগ নেতা আ: গফুর খান, সোহেল জুনায়েদ, ব্রজেন দাশ, কামরুল ইসলাম সরদার, বাসুদেব রায় চৌধুরী, মঈন উদ্দিন, রতন মন্ডল, শিপন ধর প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/কেএম