শুরুতই দুই ওপনারকে হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। শুরুর চাপ সামলে ১২২ রানের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছিলেন সাকিব-মেহেদী। কিন্তু বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন সাকিব। এতে ভেঙে যায় সাকিব-মেহেদর জুটি। এরপর সাজঘরে ফিরেছেন মাহমুদুল্লাহও। ৯.৩ ওভারে ৫৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ।
ভাগ্যকে সঙ্গে করে নিয়েই নেমেছেন মেহেদী হাসান। অ্যাশটন অ্যাগারের দুই ওভারে তিনবার মিসটাইমিংয়ে আকাশে তুলেছেন বল, তবে তিনবারই তিনি বেঁচেছেন ক্যাচ ফিল্ডারের কাছে ঠিকঠাক না যাওয়ায়। অস্ট্রেলিয়ানরা চেষ্টা করেছেন, তবে নাগাল পাননি। অ্যাডাম জাম্পার বলেও একটা তুলে মেরেছিলেন শুরুতে, সেটিও যায়নি ফিল্ডারের কাছে। এরপর এসে অবশেষে টাইমিং করতে পেরেছেন। ইনিংসের প্রথম ছয়টাও এসেছে মেহেদীর ব্যাটেই।
বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি সৌম্যকে স্টার্ক, মোহাম্মদ নাঈমকে ফেরালেন জশ হ্যাজলউড। একটু ফুললেংথ থেকে বলে ছিল মুভমেন্ট, নাঈম খেলেছেন ভুল লাইনে। সৌম্যর মতো বোল্ড হয়েছেন তিনিও।
চতুর্থ ওভারে দুই ওপেনারকেই হারিয়েছে বাংলাদেশ।
এর আগে স্টার্কের বলে চার হয়েছে তিনটি, তবে এর মাঝে একটিতে আউট হতে পারতেন সাকিব। সৌম্যকে ফেরানোর পর আবারও ফুললেংথে গিয়েছিলেন স্টার্ক, তবে সাকিব প্রথমে ফ্লিক করে মেরেছেন দারুণ টাইমিংয়ে চার। পরের বলেও হয়েছে চার, সেটিও ছিল ফ্লিকই। এরপর স্টার্ক শর্ট অফ আ লেংথে গেলেন, সাকিব একটু বেসামাল হয়ে হলেন এজড। তবে সেটি গেল উইকেটকিপার ওয়েডের নাগালের বাইরে দিয়ে, ছিল না স্লিপও।