খুলনা, বাংলাদেশ | ২৫ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১০ অক্টোবর, ২০২৪

Breaking News

  পিরোজপুরে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে শিশুসহ ৮ জন নিহত

ইউপি মেম্বরের মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার, অত:পর জামিন

নিজস্ব প্রতিবেদক

শ্লীলতাহানির অভিযোগে তেরখাদা উপজেলার ২ নং বারাসাত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা কেএম আলমগীর হোসেনসহ তিন জন গ্রেপ্তারের পর জামিন পেয়েছেন। খুলনা থানায় দায়ের হওয়া ওই মামলার বিষয়ে জানতে গেলে পুলিশ তাদের আটক করে।

থানা সূত্রে জানা গেছে, ২৮ জুলাই ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতসহ নানা অভিযোগের বিরুদ্ধে খুলনা জেলা প্রশাসনের স্থানীয় শাখায় শুনানীর দিন ধার্য ছিল। ওই সময় বাদী ও আরও কয়েকজন উক্ত স্থানে উপস্থিত হন। ওই দিন সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বাদী রিনা বেগম জেলখানা ঘাটের টোল প্লাজার সামনে পৌছালে আসামি আলমগীর হোসেনসহ তার সহযোগীরা তাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে থাকেন। নিষেধ করার সাথে সাথে তারা বাদীর ওপর অতর্কিত হামলাসহ শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়। এ ব্যাপারে তিনি খুলনা থানায় বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন, যার নং ২৬। বাদী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেত্রী ও বারাসাত ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড সদস্য।

মামালার বিষয়ে তিনি রবিবার সকালে খুলনা থানায় খোঁজ নিতে আসলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে। এরপর আদালতে জামিন প্রার্খনা করলে তাকে জামিন দেয়া হয়। অপর দুই আসামি হল মিল্টন মুন্সি ও সোহাগ মুন্সি।

জামিন পেয়ে চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন বলেন, “আমার সম্মান নষ্ট করার জন্য তিনি এ জঘন্য কাজ করেছেন। আমি আল্লাহর ওপর এ বিচারের দায়িত্ব দিলাম। তিনি এর ফয়সালা করবেন।”




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!