খুলনা, বাংলাদেশ | ৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ২০ মে, ২০২৪

Breaking News

  হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিঁখোজ ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম রাইসি
  বাজারে থাকা এসএমসি প্লাসের সব ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস প্রত্যাহারের নির্দেশ, বাজারজাতকারীকে ১৬ লাক টাকা জরিমানা
এখনই প্রকাশ নয়, পাঠানো হবে আদালতে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সিনহা হত্যা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় গঠিত কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন জমা

গেজেট ডেস্ক

সাবেক সেনা কর্মকর্তা সিনহা মো. রাশেদ হত্যার তদন্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত রিপোর্টটি প্রকাশ করা হয়নি। তদন্ত প্রতিবেদনে এ ধরনের ঘটনা রোধে বেশ কিছু সুপারিশ করেছে কমিটি।

ওই প্রতিবেদনের সঙ্গে ২১ পৃষ্ঠার ছবি ও ৫৮৬ পৃষ্ঠার বিভিন্ন সাক্ষীর সাক্ষ্য রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন কমিটির প্রধান চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) ও সরকারের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন কমিটির সদস্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধি সেনাবাহিনীর লে. কর্নেল এস এম সাজ্জাদ হোসেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমে বলেন, এখনই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে না। পাঠানো হবে আদালতে।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় প্রতিবেদন জমা দিতে সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যান কমিটির প্রধান।

গত ৩১ জুলাই রাত ১০টার দিকে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশ পরিদর্শক লিয়াকত আলীর গুলিতে নিহত হন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। এ ঘটনা প্রকাশের পর দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠলে ঘটনার উৎস, কারণ ও ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যেন না ঘটে সেই বিষয়ে সুপারিশ দিতে ২ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি চার সদস্যের কমিটি গঠন করে।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন-বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর প্রতিনিধি অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক জাকির হোসেন খান ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের প্রতিনিধি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শাজাহান আলী।

সাত কর্মদিবস অর্থাৎ ১০ আগস্টের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেয়ার সময় বেঁধে দেয় মন্ত্রণালয়। এরপর প্রথমবার কমিটির সময় বাড়ানো হয় ২৩ আগস্ট পর্যন্ত। পরে কমিটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সময় ফের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

এ সময়ের মধ্যে ঘটনার অন্যতম অভিযুক্ত টেকনাফ থানার বহিষ্কৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বক্তব্য গ্রহণ করতে না পারায় কমিটির মেয়াদ সর্বশেষ ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। ২ সেপ্টেম্বর কমিটি কক্সবাজার জেলা কারাগার ফটকে প্রদীপ কুমার দাশের বক্তব্য গ্রহণ করে।

 

খুলনা গেজেট / এমএম




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!