শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ সেতুর সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধি দল আজ ৬ এপ্রিল (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ১০টায় সেতুর পশ্চিম পাশের এলাকা সরজমিন পরিদর্শন করেন।
এ সময় তারা নগরীর মহসীন মোড় সংলগ্ন রেলষ্টেশন (যেখান থেকে সেতুর ট্রান্সমিশন শুরু হবে) থেকে কুলিবাগান আকাঙ্ক্ষা পাট গোডাউন কর্ণার (যেখানে সেতুর পশ্চিম সাইটের ১ নং পিলার থেকে ১৪ নং পিলার বসবে) হয়ে রেল লাইন ক্রস করে রেলিগেট ঢাকা ট্রেডিং হাউজ লিঃ এর মধ্য দিয়ে ভৈরব নদীর কিনারা পর্যন্ত পায়ে হেটে পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শনকালে সেতু সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাহাবুবুল আলম, খুলনা সড়ক ও জনপদ বিভাগ (সওজ) এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আনিসুজ্জামান মাসুদ, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ আসলাম আলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ মনিরুজ্জামান, সার্ভেয়ার মোঃ নাইমুর ইসলাম, খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) এর প্রধান প্রকৌশলী কাজী মোঃ সবিরুল আলম, প্লানিং অফিসার তানভীর আহন্মেদ। খুলনা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী এজাজ মোর্শেদ চৌধূরী, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ লিয়াকত আলী খান, কলকারখানা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপ- মহাপরিদর্শক মোঃ আরিফুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ডঃ মসিউর রহমানের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মোঃ হাফিজুর রহমান, কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মোঃ শাহাবুদ্দিন বাওয়ালী, ভৈরব সেতুর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওয়াহিদ কন্সট্রাকশন লিঃ (করিম গ্রুপ) এর প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রকৌশলী অসীত কুমার অধিকারী প্রমুখ।
এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এবং কেসিসি’র মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক সেতু বাস্তবায়নকারী সংস্থা ‘খুলনা সড়ক ও জনপদ বিভাগ (সওজ)’কে ভৈরব সেতুর কাজ দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ প্রদান করেন।
গতকাল ৫ এপ্রিল (সোমবার) খুলনা সার্কিট হাউজে শ্রম ও কর্ম সংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এবং কেসিসির মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের উপস্থিতিতে ভৈরব সেতু সংক্রান্ত এক সভায় কেডিএ ছাড়পত্র দিতে সম্মত হয়। যার ফলে বহু প্রতিক্ষিত ভৈরব সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হতে শেষ প্রতিবন্ধকতাটি দূরীভূত হয়।
খুলনা গেজেট/ টি আই