শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ ম্যাচ জিতলেই সিরিজ হবে নিজেদের। তাতে করে শুধু ওয়ানডেতে সাফল্যের ধারাই অব্যাহত থাকবে না, টি-টোয়েন্টি সিরিজ পরাজয়ের এক মধুর প্রতিশোধ হবে। প্রথম ওয়ানডেতে দাপুটে জয়ের পর এখন অনেকটাই চাপমুক্ত টাইগাররা। শেষ দুই ম্যাচের একটি জিতলেই সিরিজ নিশ্চিত।
এমন সমীকরণে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে লঙ্কানদের মুখোমুখি হয়েছে স্বাগতিকরা। এরই মধ্যে ম্যাচটি টস অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছে লঙ্কান অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। টস হেরে আগে ব্যাটিং করবে টাইগাররা। খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার করবে গাজী টিভি ও টি-স্পোর্টস। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ম্যাচটি মাঠে গড়াবে স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটা।
প্রথম ম্যাচের একাদশ থেকে এক পরিবর্তন নিয়ে আজ মাঠে নামছে শ্রীলঙ্কা। মাহিশ থিকশানার পরিবর্তে একাদশে সুযোগ পেয়েছেন দুনিথ ভেল্লালেগে। অন্যদিকে উইনিং কম্বিনেশন ধরে রেখেছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ একাদশ : নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, মুশফিকুর রহিম, তাওহিদ হৃদয়, সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, শরীফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও তানজিম হাসান সাকিব।
শ্রীলঙ্কা একাদশ : আভিস্কা ফার্নান্দো, পাথুম নিশাঙ্কা, কুশাল মেন্ডিস (অধিনায়ক), সাদিরা সামারাবিক্রমা, চারিথ আসালাঙ্কা (সহ-অধিনায়ক), জানিত লিয়ানাগে, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, মহেশ থিকশানা, দিলশান মাদুশঙ্কা, প্রমোদ মাদুশান ও লাহিরু কুমারা।
আবার শূন্যতে রানে মাঠ ছাড়লেন লিটন!
অবিশ্বাস্য! এ ছাড়া আর কিই-বা বলবেন!
প্রথম ম্যাচে প্রথম বলেই বোল্ড হয়েছিলেন লিটন। এবার তৃতীয় বলে গিয়ে ক্যাচ তুললেন। রান করতে পারেননি আজও। দিলশান মাদুশঙ্কার বল ছিল লেগ স্টাম্পে। লিটন করতে গেলেন ফ্লিক। সে শটের জন্য শর্ট মিডউইকেট ও ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে দুজন ছিলেন। লিটন ধরা পড়েছেন শর্ট মিডউইকেটে।
১ ওভারে ০/১।
এক ওভারে দুবার বাঁচলেন নাজমুল
১ রানে ২ উইকেট হারাতে পারত বাংলাদেশ। প্রমোদ মাদুশানের অফ স্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ তুলেছিলেন নাজমুল। পাতুম নিশাঙ্কার হাত গলে বেরিয়ে গেছে সে ক্যাচ। তাতে হয়েছে চার। ১ বল পর ফুললেংথের বলে চার মেরে শ্রীলঙ্কার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিয়েছেন নাজমুল। বাংলাদেশ অধিনায়ক এ ওভারে আউট হতে পারতেন আরেকবার! কট বিহাইন্ড হয়েছিলেন তিনি, তবে শ্রীলঙ্কানদের কেউ আপিলই করেননি, রিভিউ নেওয়া তো দূরের কথা! ০ রানের পর ১০ রান—নাজমুল জীবন পেলেন দুবার।
২ ওভারে ১১/১
রিভিউ হারাল শ্রীলঙ্কা
মাদুশানের আগের ওভারে দুবার আউট হতে পারতেন নাজমুল। শ্রীলঙ্কা সুযোগ হারিয়েছে দুবারই। মরিয়া শ্রীলঙ্কা এবার তাঁর বিপক্ষে নিয়েছিল এলবিডব্লুর রিভিউ। তবে ইনসাইড-এজ হওয়াতে বিপদ ঘটেনি বাংলাদেশ অধিনায়কের। তিনি অক্ষত, প্রথম ম্যাচের মতো আবারও ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব তাঁর সামনে।
এ ওভারেও ফুললেংথে পেয়ে ফ্লিক করে চার মেরেছেন ক্রিজ থেকে বেশ সামনে এসে ব্যাটিং করা নাজমুল। পরের বলে কাভার ড্রাইভে মেরেছেন আরেকটি চার।
৪ ওভারে ২২/১।
খরুচে মাদুশান
প্রথম ৫টি চারের সবকটিই মেরেছিলেন নাজমুল। ৪টিই মাদুশানের বলে। এ ডানহাতি পেসারের তৃতীয় ওভারে চার হলো দুটি, এবার মেরেছেন সৌম্য সরকার। কাভার দিয়ে খেলার পর থ্রু দ্য লাইনে দারুণ দুটি শট খেলেছেন সৌম্য। মাদুশান লাইন-লেংথ ঠিক করে উঠতে পারেননি, মাশুলও দিয়েছেন। প্রথম ৩ ওভারে গুণেছেন ৩১ রান।
৬ ওভারে ৪১/১।
৫০ রানের জুটি, বাংলাদেশেরও ৫০
লিটন ফিরেছেন দলীয় ০ রানেই। অষ্টম ওভারে ৫০ পূর্ণ হলো বাংলাদেশের। ফলে ৫০ পূর্ণ হলো নাজমুল ও সৌম্যর জুটিরও। সর্বশেষ ৩ ওভারে সৌম্য মেরেছেন ৪টি চার। লাহিরু কুমারার পর আরেক প্রান্তে জানিত লিয়ানাগাকে এনেছেন কুশল মেন্ডিস। তাঁকেও কাভার ড্রাইভে চার মেরেছেন সৌম্য, তাতেই ৫০ পূর্ণ হয়েছে দল ও জুটির। লিয়ানাগে অবশ্য দ্বিতীয় বলে চার খাওয়ার পর আর রান দেননি এ ওভারে।
৮ ওভারে ৫০/১।
লিটনের ডাক-নামা
৯০ ম্যাচের ক্যারিয়ারে লিটনের এটি ১৪তম ‘ডাক’, বাংলাদেশিদের মধ্যে সর্বোচ্চ শূন্যে মোহাম্মদ আশরাফুলকে ছাড়িয়ে গেলেন। ওপরে এখন তামিম ইকবাল (১৯), হাবিবুল বাশার (১৮) এবং মাশরাফি বিন মুর্তজা ও মোহাম্মদ রফিক (দুজনই ১৫)।
ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বার টানা দুই ম্যাচে ০ রানে ফিরলেন লিটন। গত বছর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরপর দুবার শূন্যের স্বাদ পেয়েছিলেন তিনি।
১০ ওভারে ৬৪/১
ভাগ্যের ছোঁয়া পেয়ে যাচ্ছেন নাজমুল। কুমারার শর্ট বলে টপ-এজড হয়েছিলেন, কিন্তু তা গেছে উইকেটকিপারের মাথার ওপর দিয়ে। লিয়ানাগের শর্ট বলে আবার তুলেছিলেন ক্যাচ, ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ পর্যন্ত পৌঁছায়নি সেটি। লিটন শুরুতে ফেরার চাপটা অবশ্য অনেকটাই সামাল দিয়ে এনেছেন নাজমুল ও সৌম্য। প্রথম পাওয়ারপ্লেতে শুরুটা তাই ভালোই হয়েছে। দুজনই এখন থিতু। নাজমুল ৩১ বলে ৩৪*, সৌম্য ২৬ বলে ২৭*।
নাজমুলের উইকেটে ভাঙল জুটি
ডিপ স্কয়ার লেগে সৌম্যর তোলা ক্যাচ নিয়ে উদ্যাপন করছিলেন আভিস্কা ফার্নান্ডো। সেটি যে ফ্রি হিট, তা জানতেনই না তিনি। স্বাভাবিকভাবেই সৌম্যর আউট হওয়ার কথা নয় তাতে।
সৌম্য আউট হননি। কিন্তু দিলশান মাদুশঙ্কা পরের বলেই ফেরালেন নাজমুলকে। অফ স্টাম্প ঘেঁষা দারুণ লাইন ও লেংথ। লেগ সাইডে ঘুরিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন নাজমুল। তবে বেরিয়ে যাওয়া বলটি তাঁর ব্যাটের কানায় লেগে গেছে মেন্ডিসের হাতে। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান আজ থেমেছেন ৩৯ বলে ৪০ রান করে, সৌম্যর সঙ্গে তাঁর জুটিতে উঠেছে ৭২ বলে ৭৫ রান।
শুধু আভিস্কা নন, এবার পুরো শ্রীলঙ্কা দলই উদ্যাপনের সুযোগ পেয়েছে!
ছুটছেন সৌম্য
প্রথম কয়েকটি বল সময় নিয়েছিলেন। প্রথম বাউন্ডারির পর শেকল ভাঙা শুরু করেছেন সৌম্য। সর্বশেষ মাদুশঙ্কার পরপর ২ বলে মেরেছেন ২টি চার—কাভারের পর স্কয়ার লেগ দিয়ে। পরের ওভারে ভেল্লালাগেকে মেরেছেন আরেকটি। এখন পর্যন্ত ইনিংসে এ বাঁহাতি মেরেছেন ৮টি চার, ফিফটি থেকে তিনি এখন ৫ রান দূরে।
১৬ ওভারে ৯৮/২।
১০০
১৬.২ ওভার, মাদুশানের বলে তাওহিদ হৃদয়ের নেওয়া ৩ রানে ১০০ পেরোল বাংলাদেশ।
১৭ ওভারে ১০৩/২।
সৌম্যর ফিফটি
হাসারাঙ্গাকে সুইপ করে চার মেরে ফিফটি পূর্ণ করলেন সৌম্য—৫২ বলে। নাজমুল ফেরার পর গুরুত্বপূর্ণ এখন তাঁর ইনিংস। ক্যারিয়ারে সৌম্যর এটি ১২তম ফিফটি, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে দ্বিতীয়।
১৮ ওভারে ১১০/২।
সৌম্যর মাইলফলক
১০ম বাংলাদেশী হিসেবে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ২ হাজার রান হলো । সৌম্যর ২০তম ওভারে হাসারাঙ্গাকে টানা দুটি চার মেরেছেন সৌম্য, এর প্রথমটিতে ক্যারিয়ারে ২ হাজার রান পূর্ণ হয়েছে তাঁর। পরের ওভারে কুমারাকে আপার কাটে মেরেছেন ম্যাচের প্রথম ছক্কা। ওই শটে হৃদয়ের সঙ্গে ৫০ রানের জুটি হয়ে গেছে সৌম্যর।
সৌম্য আউট
হাসারাঙ্গার উদ্যাপনটাই বলে দিচ্ছিল সব। সৌম্যর উইকেট কতটা দরকার ছিল তাঁদের। রিভার্স সুইপ করেছিলেন। টাইমিং হয়েছিল বেশ ভালো। কিন্তু মিডউইকেট থেকে বাঁয়ে ছুটে এসে দারুণ ক্যাচ নিয়েছেন দিলশান মাদুশঙ্কা। ৬৬ বলে ৬৮ রান করে আউট সৌম্য। ১১টি চারের সঙ্গে মেরেছেন ১টি ছক্কা। ১৩০ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ।
মাহমুদউল্লাহও আউট
আগের ম্যাচে তাঁর ৩৭ রানের ইনিংসেরই প্রশংসা হয়েছিল অনেক। সেই মাহমুদউল্লাহ আজ ফিরলেন মুখোমুখি দ্বিতীয় বলেই। হাসারাঙ্গাকে সামনে এসে খেলতে গিয়েছিলেন, মিস করে গেছেন গুগলি। বলটি নিচুও হয়েছিল একটু। স্টাম্পিং হয়ে ফিরতে হলো তাঁকে। লিটনের পর দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে ইনিংসে ০ রানে ফিরলেন তিনি। ৩ বলের মধ্যে ২ উইকেট নিয়ে লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কা।
২২ ওভারে ১৩০/৪, এ ওভারের শুরুতে স্কোর ছিল ১৩০/২!
২৫ ওভারশেষে…
১৪১/৪।
লিটন ফেরার পর বাংলাদেশকে এ পর্যন্ত এনেছে নাজমুলের পর হৃদয়ের সঙ্গে সৌম্যর দুটি জুটি। নাজমুল থেমেছেন ফিফটির আগে। ফিফটিকে সেঞ্চুরির দিকে নিয়ে যেতে পারেননি সৌম্যও। মাঝে ৩ বলের মধ্যে তাঁর ও মাহমুদউল্লাহর উইকেট নিয়ে লড়াইয়ে ফিরেছে শ্রীলঙ্কা। আপাতত আবার জুটি গড়ার পালা মুশফিক ও হৃদয়ের। সর্বশেষ ম্যাচে নাজমুল ও মুশফিকের জুটি বাংলাদেশকে নিয়ে গিয়েছিল রান তাড়ায় জয়ের পথে।
উঠে গেলেন মাদুশঙ্কা
ওভারের মাঝপথে টান পেয়ে উঠে গেছেন মাদুশঙ্কা। লিয়ানাগে করেছেন বাকি ২ বল।
পরের ওভারে ভেল্লালাগের বলে কাভারে ক্যাচ তুলেছিলেন মুশফিক। তবে শটে শক্তি ছিল অনেক। সাদিরা সামারাবিক্রমা হাত লাগালেও রাখতে পারেননি সেটি। ১৫০ পেরিয়েছে বাংলাদেশ।
২৮ ওভারে ১৫১/৪
গতি বাড়াচ্ছেন মুশফিক
ভেল্লালাগের করা ৩০তম ওভারে একটি চার মেরেছিলেন মুশফিক। লিয়ানাগের পরের ওভারে মারলেন টানা দুটি। গতি বাড়ানোর আভাস মুশফিকের, সর্বশেষ ২ ওভারে এসেছে ১৮ রান।
রিভিউ নিয়ে মুশফিকের উইকেট পেল শ্রীলঙ্কা
হাসারাঙ্গা ফিরলেন বোলিংয়ে। প্রথম বলেই মুশফিকের বিপক্ষে রিভিউ নিল শ্রীলঙ্কা। ফুললেংথের বল সুইপ করতে গিয়ে মিস করে যান মুশফিক। আম্পায়ার মাসুদুর রহমান আউট দেননি শ্রীলঙ্কানদের আবেদনে। বল ব্যাটে লাগেনি। বল ট্র্যাকিং দেখিয়েছে, সেটি আঘাত করত মিডল লেগে। গতি বাড়ানোর আভাস দেওয়ার পরপরই থামলেন মুশফিক, ২৮ বলে ২৫ রান করে। ৩২তম ওভারে ১৭৩ রানে পঞ্চম উইকেট হারাল বাংলাদেশ।
এবার মুশফিকের বিপক্ষে হাসারাঙ্গার হাসি
আগের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার প্রধান স্পিনারকে পাত্তাই দেননি মুশফিক। তাঁর ২৫ বলে তুলেছিলেন ২৯ রান। আজ মুশফিক যখন গতি বাড়ানোর আভাস দিচ্ছিলেন, তখনোই হাসারাঙ্গাকে ফেরালেন কুশল মেন্ডিস। আজ শ্রীলঙ্কান লেগ স্পিনারের ৬ বলে ৩ রান করতে পেরেছেন মুশফিক, আউটও হয়েছেন তাঁর বলেই।
হাসারাঙ্গার চতুর্থ, বাংলাদেশের ষষ্ঠ
হৃদয়কে সঙ্গে দেওয়ার কাজটি করছিলেন মিরাজ। হুট করেই হাসারাঙ্গার বিপক্ষে সামনে আসার খেয়াল হলো তাঁর। শেষ মুহূর্তে ভুল বুঝতে পেরেছিলেন, লেগ স্পিনিং ডেলিভারিটা ডিফেন্ড করার চেষ্টা করেও অবশ্য সফল হননি। হয়েছেন বোল্ড। হাসারাঙ্গা পেয়েছেন তাঁর চতুর্থ উইকেট। বাংলাদেশ হারিয়েছে ষষ্ঠ উইকেট।
৩৬ ওভারে ১৮৯/৬।
বাংলাদেশের ২০০
৩৯তম ওভারে ২০০ পেরোল বাংলাদেশ। একদিকে টিকে আছেন হৃদয়, তাঁকে সঙ্গ দিতে এসেছেন তানজিম হাসান। বাংলাদেশ কত দূর যাবে, তার অনেকটাই নির্ভর করছে হৃদয় কতক্ষণ থাকেন তার ওপর।
বাকি ১০ ওভার, স্কোর ২০৬/৬ ।
হৃদয়ের ফিফটি
সর্বশেষ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফিফটি পেয়েছিলেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হৃদয়ের সর্বশেষ ফিফটি ছিল সেটিই। ৮ ইনিংস পর আরেকটি ৫০ রানের ইনিংসের দেখা পেলেন তিনি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে এটি তাঁর সপ্তম ফিফটি।
হৃদয়ের ছক্কা
৩৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে এসেছিল সর্বশেষ বাউন্ডারি। ৪৩তম ওভারের তৃতীয় বলে সে খরা কাটালেন মিরাজ। লাহিরু কুমারার বলে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা মেরেছেন হৃদয়। তানজিমকে নিয়ে এগোচ্ছেন তিনি।
৪৩ ওভারে ২২৫/৬
শেষ করে আসতে পারবেন তাঁরা?
ডাগআউট থেকে ‘শান্ত থাকার ইঙ্গিত’ করছিলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন। ঠিক কাকে উদ্দেশ্য করে, তা অবশ্য নিশ্চিত নয়। ৪ ওভার বাকি থাকতে স্কোর ২৩৬/৬, হৃদয় ও তানজিমের জুটি অবিচ্ছিন্ন ৪৭ রানে।
ভাঙল জুটি
না, শেষ করে আসতে পারলেন না তানজিম। মাদুশানকে টেনে মারতে গিয়েছিলেন, মিড অফকে পার করাতে পারেননি। ৪৭ রানেই থেমেছে হৃদয়ের সঙ্গে তাঁর জুটি।
বিস্তারিত আসছে..
খুলনা গেজেট/ এএজে