খুলনার উপকূলীয় অঞ্চল কয়রায় ঘন কুয়াশার সঙ্গে বইছে ঠান্ডা বাতাস। শীতের হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে কয়রা। ভোর থেকেই দেখা মেলেনি সূর্যের। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষেরা। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না কেউ। আর তীব্র শীতে বাইরে কাজ করছে শ্রমজীবী মানুষেরা।
শুক্রবার (৩ জানুয়ারী) মধ্যরাত থেকেই কয়রায় ঢেকে গেছে ঘন কুয়াশা। আর তীব্র শীতে প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না কেউ। এতে জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে বাইরে বের হয়েছে শ্রমজীবী মানুষেরা।
শুক্রবার সকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন স্থান ঘুরে রাস্তা ঘাট হাট বাজারে মানুষের উপস্থিতি তেমন দেখা যায়নি।
এসময় কথা হয় কুশোডাংগা গ্রামের ভ্যানচালক মোঃ আসাদুল ইসলামের সাথে তিনি বলেন, ভ্যান নিয়ে রাস্তায় এসেছি এখনো ভাড়া পায়নি।
জায়গীর মহল হাসপাতাল মোড়ের চা বিক্রেতা মোঃ দবির উদ্দীন বলেন, ভোরে দোকান খুলেছি ঠান্ডায় লোকজন আসিতেছে না।
হাসপাতাল মোড়ের দর্জি তাপস বলেন, সকাল থেকে এখনও একটা কাজ ও করতে পারিনি।
গিলাবাড়ি খেয়াঘাটের মাঝি আঃ সালাম জানান, সকাল থেকে লোকজন খেয়া পারাপার খুব কম। সকাল থেকেই ঘন কুয়াশা পড়েছে রোদ্র বের হয়নি। নদীর পাশে প্রচন্ড ঠান্ডা।
খুলনা গেজেট/এনএম