নগরীর খালিশপুরের পিপলস মোড়ে বিএনপির ক্যাডাররা শনিবার বিকালে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর হামলা চালায়। এ সময় আওয়ামী লীগ নেতা খালিদ হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আরিফুল ইসলাম টুটুল, তাঁতী লীগ নেতা খোকন ও ছাত্রলীগ নেতা সিফাত আহত হয়। ভাংচুর করা হয় আওয়ামী লীগ নেতা খালিদের মোটরসাইকেল। বিএনপির এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের প্রতিবাদে তাৎক্ষনিক প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে খুলনা মহানগর যুবলীগ।
এদিকে খুলনা মহানগর আ’লীগের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সম্পাদক মন্ডলির সদস্য শেখ খালিদ হোসেনের গাড়ি ভাংচুর করেছে বিএনপি’র হিলটন ও তার বাহিনীর সদস্যরা। হিলটনকে অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট আইন-শৃংখলা বাহিনীর প্রতি আহবান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু এবং সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাশার।
এর আগে খালিশপুর লিবার্টি চত্বরে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগর যুবলীগের আহবায়ক শফিকুর রহমান পলাশ। বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাশার, মহানগর যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, যুবলীগ নেতা জুয়েল হোসেন দিপু মোস্তফা সিকদার, কাজী ইব্রাহিম মার্শাল, মশিউর রহমান সুমন, ইয়াসিন আরাফাত,রাশেদুল ইসলাম,আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম,খালিদ হোসেন, ডা.সায়েম মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম অভি সহ আওয়ামী লীগ যুবলীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সমাবেশ পরিচালনা করেন মহানগর যুবলীগ নেতা শেখ মহিদুল ইসলাম মিলন।