যশোরের কেশবপুর উপজেলার ৫ম ধাপে অনুষ্ঠিত ১১ টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ২ জন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৮ জন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ৯ জন চেয়ারম্যান পদে ভোট করে জামানত হারাচ্ছেন।
নির্বাচনের নিয়ম অনুযায়ী, মোট প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হচ্ছে। যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে তারা হলেন, ত্রিমোহিনী ইউনিয়নে শেখ অহিদুজ্জামান (নৌকা প্রতীকে ১১৭৪ ভোট), শেখ কবীর আলমগীর (চশমা প্রতীকে ২৭৩ ভোট), সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নে আকরাম খান (মোটরসাইকেল ১৩১১ ভোট), অলিয়ার রহমান (নৌকা প্রতীকে ৫০৯ ভোট), ইসমাইল হোসেন (হাতপাখা প্রতীকে ২৮৪ ভোট) এবং আমানাত আলী (ঘোড়া প্রতীকে ১৭১ ভোট), মজিদপুর ইউনিয়নে আব্দুল মফিজ খান (হাতপাখা প্রতীকে ৮৯৭ ভোট) বিদ্যানন্দকাঠি ইউনিয়নে হযরত আলী (পাখা প্রতীকে ৪৬৩ ভোট), মঙ্গলকোট ইউনিয়নে এসএম কামরুজ্জামান (মোটরসাইকেল প্রতীকে ১১০৩ ভোট) এবং মিজানুর রহমান মোড়ল (হাতপাখা প্রতীকে ৭২২ ভোট), কেশবপুর সদর ইউনিয়নে ফলাফল স্থাগিত স্থাগিত, পাঁজিয়া ইউনিয়নে আব্দুল হামিদ (হাতপাখা প্রতীকে ১৯৫ ভোট) এবং মিহির কুমার বসু (চশমা প্রতীকে ৭৫ ভোট), সুফলকাঠী ইউনিয়নে আব্দুল আহাদ (হাতপাখা প্রতীকে ১৫৬ ভোট) এবং মহিউদ্দীন (আনারস প্রতীকে ২ ভোট), গৌরীঘোনা ইউনিয়নে এসএম আলিমুজ্জামান রানা (আনারস প্রতীকে ১৭৩ ভোট), সাতবাড়িয়া ইউনিয়নে উত্তম কুমার ঘোষ (আনারস প্রতীকে ১৪১০ ভোট), রেজাউল ইসলাম (মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৩২৬ ভোট) এবং সাইফুল ইসলাম (হাতপাখা প্রতীকে ৩৪৮ ভোট) ও হাসানপুর ইউনিয়নে আব্দুল গফফার মোড়ল (হাতপাখা প্রতীকে ১২১ ভোট)।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটানিং কর্মকর্তা বজলুর রশিদ বলেন, কেশবপুর উপজেলায় ইউপি নির্বাচনে মোট প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট না পেলে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।