বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক মোঃ লিয়াকত হোসেন লাকী বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন সারা দেশের বিলুপ্তপ্রায় ইতিহাস ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করা। লুপ্তপ্রায় যে শব্দ ব্যবহৃত হয় সেটিকে অবলুপ্ত করে দেওয়া। লুপ্তপ্রায় শব্দটিকে যেন আমাদের ব্যবহার করতে না হয়।
তিনি বলেন, কবি কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদারের যে দর্শন এবং সৃজনশীল কাজগুলো আছে সেগুলো সংরক্ষণ করে বর্তমান প্রজন্ম থেকে শুরু করে আগত পরবর্তী প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে হবে। কবির স্মৃতি বিজড়িত সকল জায়গায় পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনের মহাপরিকল্পনা করা হবে।
শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকালে খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটীতে কবি কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদারের স্মৃতি বিজড়িত ঐতিহাসিক সেনহাটী শিববাড়ি মন্দির সংলগ্ন কবির পৈত্রিক ভিটা (বেদখলকৃত) এবং কবি কৃষ্ণ চন্দ্র ইন্সটিটিউট পরিদর্শনকালে এ সব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহাবুবুল আলম, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রুপান্তর এর নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, সেনহাটী আলহাজ্ব সরোয়ার খান ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও কবি কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদারকে নিয়ে লেখক, গবেষক ও কবি মোঃ আসিফ আলতাফ, সাংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব দীপংকর দীপন, স্বপন মাহামুদ, নিশান সাবের, সেলিম হোসেন, কবি কৃষ্ণ চন্দ্র ইন্সটিটিউট এর কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য মোল্যা মাকসুদুল ইসলাম, ইন্সটিটিউট এর সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক পূর্বাঞ্চল পত্রিকার ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি শেখ মনিরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠক আলোর মিছিলের উপদেষ্টা মোঃ হাবিবুর রহমান, মোঃ আসলাম মুন্সী, দিঘলিয়া প্রেসক্লাবের প্রাক্তন সভাপতি মোঃ একরামুল হোসেন লিপু, সাংবাদিক শেখ রবিউল ইসলাম রাজিব, কবি কৃষ্ণ মজুমদার ব্লাড ব্যাংকের সভাপতি প্রসেনজিৎ শিকদার, সাধারণ সম্পাদক প্রসেনজিৎ বিশ্বাস, মোঃ আলম প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/ এস আই