২০২২ সালের ৪ ডিসেম্বর সোনাডাঙ্গা থানার মামলায় উচ্চ আদালত থেকে গত ২ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি কেএম ইমরুল কায়েস এর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল নিষ্পিত্তি না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সাবেক সাধারন সস্পাদক আসাদুজ্জামান মুরাদ, ১৭নং ওয়ার্ড বিএনপি ও সোনাডাঙ্গা থানা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সোহাগ এবং ১৭নং ওয়ার্ড বিএনপি সাবেক সহ-সভাপতি শেখ হেদায়েত হোসেন হেদু’র।
ওই দিন জামিন শুনানিতে অংশগ্রহণ করেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ব্যরিষ্টার কায়সার কামাল এবং তাঁকে সহযোগিতা করেন এ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান খান ও মো. রোকনুজ্জামান। রবিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) উচ্চ আদালতের আদেশের কপি খুলনা জেলা কারাগারে পৌছালে বিকেলে কারাগার থেকে বের হয়ে আসেন আসাদুজ্জামান মুরাদ, মেহেদী হাসান সোহাগ ও শেখ হেদায়েত হোসেন হেদু।
খুলনা বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দ কারামুক্ত নেতাদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেন। নেতারা জেল থেকে মুক্তি পেয়ে মেহেদী হাসান সোহাগ এর একমাত্র ছেলে জুবায়ের হাসান বিশাল এর কবর জিয়ারত এবং মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন শেখ মোশাররফ হোসেন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, নজরুল ইসলাম বাবু, ইকবাল হোসেন খোকন, সাদিকুর রহমান সবুজ, শরিফুল আনাম, আকরাম হোসেন খোকন, মহিউদ্দিন টারজান, বাচ্চু মীর, বুলবুল আহমেদ, নাহিদ আল মামুন, আলমগীর হোসেন আলম, ইকবাল হোসেন, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, মোল্লা আলী আহমেদ, ওয়াহিদুজ্জামান খোকন, মিজানুর রহমান, গোলাম নবী ডালু, মোস্তফা জামান মিন্টু, শামীম আশরাফ, শরিফুল ইসলাম সাগর, আল আমিন তালুকদার প্রিন্স, পারভেজ মোড়ল, এমরান হোসেন, হুমায়ুন কবির ডাবলু, আসাদুজ্জামান সানা, হাসমত হোসেন, মো. বেলাল হোসেন, মো. হারুন প্রমুখ।
এদিকে আসাদুজ্জামান মুরাদসহ ৩ নেতা কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ায় তাদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এবং খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ও মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনিসহ খুলনা বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দ।
খুলনা গেজেট/কেডি