১৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি এস এম মোর্শেদ আহমেদ মনি এবং কাউন্সিলর এস এম খুরশিদ আহমেদ টোনার পিতা শেখ সুলতান আহমেদ (৭৯) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। শুক্রবার সকাল ৯টায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে খালিশপুরস্থ চরের হাটের বাসভবনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে, ২ মেয়ে, নাতি নাতনি ও আত্মীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমের নামাজে জানাযা বাদ আসর রোলিং জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। জানাযা শেষে মরহুমকে গোয়ালখালি কবরস্থানে দাফন করা হবে।
এদিকে সুলতান আহমেদের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা এবং মহানগর আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম শোকাহতদের পাশে যান। সেখানে নেতৃবৃন্দ কিছু সময় অবস্থান করেন এবং ধৈর্য্য ধারনের জন্য সান্তনা দেন।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা একেএম সানাউল্লাহ নান্নু, মনিরুল ইসলাম বাশার, বীরমুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, মো. মনিরুজ্জামান, মো. ডালিম হাওলাদার, জিয়াউল আলম খান খোকন, হুমায়ূন কবীর, মো. সফিউল্লাহ, আসলাম আলী, জাকির হোসেন, আলী আহমেদ, কাউন্সিলর পারভীন আক্তার, সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। পরে নেতৃবৃন্দ জানাযা ও দাফন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
অপরদিকে সুলতান আহমেদের মৃত্যুতে গভীর শোক, শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সংসদ সদস্য সেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত কুমার অধিকারী, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাশার।
খুলনা গেজেট/এনএম