লকডাউনের চতুর্থ দিনেও খানজাহান আলী সেতুর পার্শ্ববর্তী এলাকা ছিলো জন-মানবশূন্য। এলাকার শিল্প কল-কারখানাগুলো খোলা রয়েছে। সাধারণ শ্রমিকরা স্বাভাবিক সময়ের মতই কাজ করছে সেখানে।
লবনচরা বান্দা বাজার এলাকায় দোকানপাট ও কাঁচাবাজার স্বাভাবিকভাবে খোলা ছিলো। সাধারণ ক্রেতাদের ভিড় ছিলো কম। বাজারের মুদি, কাঁচামাল ও ওষুধের দোকান বাদে ছোটো ছোটো চায়ের দোকান, কাপড়ের দোকান, সেলুন গুলো বন্ধ ছিলো। এ যেন অন্যরকম দৃশ্য।
লবনচরা এলাকার ৩১ ওয়ার্ডের লবনচরা বান্দা বাজারের চায়ের দোকানদার মোঃ নূর আলম বলছিলেন, করোনার প্রকোপ বাড়ার কারণে চলতি মাস থেকেই বেচাকেনা কম। তার ওপর এই লকডাউনের কারণে দোকান বন্ধ। ধার-দেনা করে সংসার চালাতে হচ্ছে তাকে।
এই এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচলের অন্যতম যানবাহন ইজিবাইকের আনাগোনা ছিলো স্বাভাবিক সময়ের মতই। খাঁনজাহান আলী সেতু থেকে রূপসা ট্রাফিক মোড় পর্যন্ত কোনো বাধা ছাড়াই চলাচল করছে ইজিবাইকগুলো।
খুলনা গেজেট/এনএম