একুশ আসে বাঙালির প্রেরণা হয়ে। একুশ আসে সংগ্রামের বার্তা নিয়ে। একুশ বাঙালিকে সাহস যোগাবে অন্যায় আর অনিয়মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার। শক্তি যোগাবে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদ প্রতিরোধের। আর তাইতো আমরা দিনটিকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি সকল শহিদদের। এরই মধ্যে ভাষা শহিদদের প্রতি সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রস্তুত শহিদ মিনার।
২১ ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে খুলনার কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামবে, শ্রদ্ধা জানানো হবে ভাষা শহিদদের। প্রতি বছরের মতো এবারও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ইতোমধ্যেই শহিদ মিনারে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
মহানগরীর খালিশপুরের ফুল বিক্রেতা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, করোনার কারণে ফুল ব্যবসায় ধ্বস নামে। তবে ভাষার মাসে ফুল বিক্রির কিছুটা বেড়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো একুশে ফেব্রুয়ারি শহিদদের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ফুলের অর্ডার দিয়েছেন। আমরা অর্ডার অনুযায়ী কাজ করছি।
এদিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবসকে কেন্দ্র করে খুলনায় ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। তবে করোনার কারণে কর্মসূচিতে রয়েছে কিছুটা ভিন্নতা। বর্তমানে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিবেচনায় পুষ্পমাল্য অপর্ণের ক্ষেত্রে প্রতিটি সংগঠনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ জন প্রতিনিধি এবং ব্যক্তি পর্যায়ে একসাথে দুই জনের বেশি শহিদ মিনারে গমন করতে পারবেন না। শহিদ মিনারের প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার জন্য বেসিন ও লিকুইড সাবান রাখা হবে। মাস্ক পরিধান ব্যতিরেকে কেউ শহিদ মিনার চত্ত্বরে প্রবেশ করতে পারবেন না।
২১ ফেব্রুয়ারি প্রথম প্রহরে (০০.০১টায়) শহিদ হাদিস পার্কে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জেলা প্রশাসন, পুলিশ বিভাগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, অন্যান্য দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানসহ রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের উদ্যোগে পুষ্পমাল্য অর্পণ এবং ভাষা শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনার মাধ্যমে শহিদ দিবসের কর্মসূচির শুভ সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, সকল বেসরকারি ভবনে সঠিক নিয়মে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা এবং সূর্যাস্তের সাথে সাথে পতাকা নামানো হবে। জাতীয় পতাকা নির্ধারিত মাপ ও রং এবং মানসম্পন্ন হতে হবে। পতাকা অর্ধনমিত রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ফ্লাগ রুলস অনুসরণ করতে হবে।
ঐদিন সকাল ১০টায় স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নগরভবন চত্ত্বরে সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের উদ্যোগে বাদ জোহর বা সুবিধামত সময়ে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বাদ জোহর খুলনা কালেক্টরেট জামে মসজিদসহ সকল মসজিদে ভাষা শহিদদের রুহের মাগফিরাত এবং দেশের শান্তি ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে। সুবিধামত সময়ে মন্দির, গীর্জা ও অন্যান্য উপসনালয়ে অনুরূপ বিশেষ প্রার্থনা করা হবে।
২১ ফেব্রুয়ারি বিকেল চারটায় অমর শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে খুলনা সার্কিট হাউজে বঙ্গবন্ধু ও ভাষা আন্দোলন বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। বিকেল তিনটায় শহিদ হাদিস পার্কে শহিদ বেদিতে শিশু শিল্পীদের অংশগ্রহণে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো’ গানটি পরিবেশিত হবে।
শহিদ হাদিস পার্ক এবং খুলনা জাতিসংঘ শিশু পার্কে ঐদিন সন্ধ্যায় খুলনা জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও একুশের পোস্টার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে স্থানীয় পত্রিকাগুলো বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে বাংলা বর্ণমালা সম্বলিত ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হবে।
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সুবিধামত সময়ে (২০ ফেব্রুয়ারির পূর্বে) প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নান্দনিক হাতের লেখা ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। ২১ ফেব্রুয়ারি আলোচনা সভা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে স্কুল-কলেজে স্ব-রচিত ছড়া, কবিতা, রচনা প্রতিযোগিতা এবং কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে একুশে ফেব্রুয়ারি সংক্রান্ত চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় জেলা শিশু একাডেমি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে আবৃত্তি ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর খুলনা বিভাগীয় জাদুঘরে শিশু-কিশোর, শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী শিশুদের বিনা টিকিটে পরিদর্শনের ব্যবস্থা করবে।
আ’লীগ : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও মহান শহীদ দিবসে রাত ১২.০১ মিনিটে শহীদ হাদিস পার্কে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং সকাল ৭টায় দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করণ, কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ, বঙ্গবন্ধু’র প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, সকাল ৭টায় দলীয় কার্যালয় হতে প্রভাত ফেরি এবং প্রভাত ফেরি শেষে আলোচনা সভা করার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে আওয়ামী লীগ খুলনা জেলা শাখা বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ২১ ফেব্রুয়ারি প্রথম প্রহরে (০০.০১টায়) শহিদ হাদিস পার্কে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ এবং ভাষা শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনার মাধ্যমে শহিদ দিবসের কর্মসূচির শুভ সূচনা হবে। বর্তমানে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিবেচনায় পুষ্পমাল্য অপর্ণের ক্ষেত্রে জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিটি অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ জনের বেশি শহিদ মিনারে গমন না করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া শহিদ মিনারে সকলকে হাত ধুয়ে ও মাস্ক পরিধান করে প্রবেশ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারি, আছর বাদ দলীয় কার্যালয়ে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ভাষা শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
বিএনপি : ভাষা শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে দু’দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি। কর্মসূচিরে মধ্যে রয়েছে ২০ ফেব্রুয়ারি শনিবার রাত সাড়ে ১০টায় দলীয় কার্যালয়ে উপস্থিতি ও প্রথম প্রহরে ১২.০১ মিনিটে শহীদ হাদিস পার্কের শহীদ মিনারে শ্রদ্ধার্ঘ অর্পণ। ২১ ফেব্রুয়ারি রবিবার সুর্যোদয়ের সাথে সকল দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় এবং দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন। ওই দিন সকাল সাড়ে ১০টায় দলীয় কার্যালয়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল।
নাগরিক ঐক্য : মহান একুশের খুলনার প্রেক্ষাপটের ওপর স্মৃতিচারণমূলক এক আলোচনা সভা আগামীকাল বেলা ১১টায় শান্তিধাম মোড় এলাকায় অনুষ্ঠিত হবে। নাগরিক ঐক্য খুলনা নগর কমিটি এর আয়োজক। সভাপতিত্ব করবেন নগর শাখার আহ্বায়ক এ্যাড. ড. মোঃ জাকির হোসেন। আলোচনায় অংশ নেবেন নগর শাখার সদস্য সচিব কাজী মোতাহার রহমান, জেলা শাখার সংগঠক প্রফেসর এ মজিদ খান, নগর শাখার সদস্য এম এন আলী শিপলু, খালিশপুর থানা শাখার সদস্য সচিব ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগ ও সদর থানা শাখার সদস্য সচিব সেলিম রেজা বকুল। অনুষ্ঠান শেষে ২৭ নং ওয়ার্ডের কমিটি গঠন হবে। নাগরিক ঐক্যের খুলনা মহানগরের ওয়ার্ড পর্যায়ে এটাই প্রথম কমিটি। ২৭নং ওয়ার্ড কমিটির নেতৃত্বে যাদের নাম আসছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জামির হোসেন দিপু, শেখ মাসুদ ও মোঃ আল সায়েদীন সৈকত।
কেসিসি : মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২১ পালন উপলক্ষে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে দিবসের প্রথম প্রহর ১২টা ১ মিনিটে শহীদ হাদিস পার্কস্থ শহীদ মিনারে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক-এর নেতৃত্বে পুষ্পস্তাবক অর্পণের মাধ্যমে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন; সূর্য্যদেয়ের সাথে সাথে নগর ভবন, মেয়রের বাস ভবন, খালিশপুর শাখা অফিস, পাবলিক হল, নগর স্বাস্থ্য ভবন, মাতৃসদন, পৌর গ্যারেজ, এ্যাসফল্ট প্লান্ট, ওয়ার্ড অফিসসহ কমিউনিটি সেন্টার ও কেসিসি পরিচালিত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা এবং শহীদ হাদিস পার্কসহ গুরুত্বপূর্ণ মোড়সমূহ বাংলা বর্ণমালা ও ফেস্টুন দ্বারা সজ্জিত করা হবে।
এ ছাড়া সকাল ৯টায় সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক কর্তৃক নগর ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করাসহ সকাল সাড়ে ৯টায় স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। প্লে থেকে নার্সারী ‘ক’ বিভাগ, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি ‘খ’ বিভাগ এবং তৃতীয় শ্রেণি থেকে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ‘গ’ বিভাগে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করবেন।
খুবি : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষ্যে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২১ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকাল ৬-৩০ মিনিটে কালোব্যাজ ধারণ, জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ, সকাল ১০টায় ওয়েবিনারে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক হিসেবে ওয়েবিনারে যুক্ত থাকবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান। সভাপতিত্ব করবেন উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা।এছাড়া আলোচক হিসেবে থাকবেন ট্রেজারার প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ। আলোচনা সভা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে (www.facebook.com/ku.ac.bd.official)| এছাড়া অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয় জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল, মন্দিরে প্রার্থনা এবং সন্ধ্যা ৬-৩০ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করা হবে।
কুয়েট : মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপন করার লক্ষ্যে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২১ ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহর রাত ১২টা ১ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীগণ কর্তৃক শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ, সূর্যোদয়ের সাথে সাথে পতাকা উত্তোলন (জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও কালো পতাকা উত্তোলন), সকাল সাড়ে ১০ টায় স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে আলোচনা সভা, আসর বাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে শহীদদের রুহের মাগফেরাত, দেশের শান্তি ও কল্যাণ কামনা করে দোয়া মাহফিল।
খুলনা গেজেট /এমএম