খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা বলেছেন, আওয়ামী লীগ গণমানুষের রাজনৈতিক দল। সেই দলের অভিভাবক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি সাধারণ মানুষের কথা বিবেচনায় রেখে দেশের উন্নয়নের স্বার্থে বাজেট পেশ করে থাকেন। তিনি কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের জীবন মানোন্নয়নে এ বাজেট পেশ করেছেন। এ বাজেট যেমন কৃষি, শিল্প নির্ভর তেমনি শিক্ষা সাংস্কৃতি ও অবকাঠামো উন্নয়নে। তিনি এ বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি সর্বোচ্চ বাজেট। এ বাজেটকে বাস্তবায়ন করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ বিরোধীদের প্রতিহত করতে হবে। যারা দেশ ও জাতির উন্নয়ন নিয়ে ষড়যন্ত্র করে তাদের রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই। তাই আসুন দেশ ও আগামী প্রজন্মের স্বার্থে সবাই মিলে ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করি।
বৃহস্পতিবার (৯ জুন) বাদ মাগরিব বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. রজব আলী সরদার, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, অধ্যা. আলমগীর কবীর, মো. শাহাজাদা, কাউন্সিলর শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, হাফেজ মো. শামীম, এস এম আকিল উদ্দিন, রনজিত কুমার ঘোষ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এ্যাড. একেএম শাহজাহান কচি, শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, এম এ নাসিম, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, এ্যাড. রাবেয়া ওয়ালি করবী, আইরিন চৌধুরী নিপা, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, সমীর কৃষ্ণ হীরা, কাজী কামাল হোসেন, মো. শওকাত হোসেন, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, ইয়াছিন আরাফাত, তাজুল ইসলাম, মো. জিলহাজ¦ হাওলাদার, মো. শহিদুল হাসান, মাসুদ হোসেন সোহান সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
এর আগে একটি বিশাল আনন্দ মিছিল নগরী প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।