কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের আংটিহারা গ্রামের খাশিটানা হারুন গাজীর বাড়ীর পাশে শাকবেড়িয়া নদীতে ভাটির টানে ওয়াপদার বেড়িবাঁধে আকর্ষিক ভাঙনে ২০০ মিটারের মত নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে। তবে ভাটিতে ভাঙন লাগায় লোকালয়ে এখনো পানি প্রবেশ করেনি।
বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) ভোর রাতে ভাটির সময় ওয়াপদার বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখে তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা নিজেদের ঘরবাড়ি সোনালী ফসল রক্ষা করতে স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে রিং বাঁধের কাজ শুরু করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জি এম মশিউর রহমান মিলন বলেন, ভোর রাতে শাকবেড়িয়া নদীতে ভাটির টানে আকর্ষিক ভাঙনে ২শত মিটারের মত নদীতে বিলিন হয়েছে। তবে দ্রুত বাঁধ মেরামত না করলে দুপুরের জোয়ারে ঘর বাড়ি সহ ফসলি জমি শাকবেড়িয়া নদীর পানিতে তলিয়ে যাবে।
দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান বলেন, রাতের জোয়ারে বেড়িবাঁধে ফাটল ধরেছিলো, ভোর বেলা ভাটির টানে ২মিটারের মত নদীতে বিলিন হয়েছে। দুপুরের জোয়ারের পানি আটকানোর জন্য সকাল থেকে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় রিংবাঁধের কাজ করছি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মোঃ লেয়াকত আলী বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে যাচ্ছি। সাতক্ষীরা থেকে আসতে অনেক সময়ের ব্যাপার এখনো পৌছাতে পারেনি । স্পষ্টে পৌছে বলতে পারবো সেখানে কি অবস্থা।