ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশের (ইউএনবি) খুলনা প্রতিনিধি অধ্যাপক শেখ দিদারুল আলমের পিতা শেখ আব্দুল জলিল (৮৪) আর নেই। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)
বৃহস্পতিবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় খুলনা মহানগরীর নিরালার প্রান্তিকা আবাসিক এলাকার নিজ বাসভবনে বার্ধক্য জনিত কারণে তিনি মারা যান। মরহুম শেখ আব্দুল জলিল অবসরপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে ও ১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
অধ্যাপক শেখ দিদারুল আলম বলেন, আমার আব্বা বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্য জনিত রোগে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি মারা যান। বৃহস্পতিবার বাদ এশা প্রান্তিকা জামে মসজিদে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।
জানাযা শেষে রাতে মরহুমের মরদেহ পাইকগাছা উপজেলার দরগাপুর গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে। বাদ ফজর বাগদাদিয়া রহমানিয়া দারুল কুরআন হাফিজিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে মরহুমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে পারিবারিক কবরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন হবে।
এদিকে তার মৃত্যুর খবর শুনে খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মামুন রেজা, খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মিজানুর রহমান মিজানসহ সাংবাদিক ও বিভিন্ন পেশার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বাড়িতে ছুটে যান এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
মরহুমের মৃত্যুতে খুলনা গেজেট পরিবারের পক্ষ থেকে শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন সম্পাদক মোঃ মাহমুদ আহসান।
এছাড়া তার মৃত্যুর খবর পেয়ে বাসায় যান খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। তার মৃত্যুতে গভীর শোক, শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন মহানগর বিএনপির নেতৃবৃন্দ। নেতৃবৃন্দরা হলেন মহানগর বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মোশাররফ হোসেন, জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, জলিল খান কালাম, সিরাজুল ইসলাম, এড. ফজলে হালিম লিটন, স ম আব্দুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, শেখ আমজাদ হোসেন, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, মো. মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, এস এম আরিফুর রহমান মিঠু ও ইকবাল হোসেন খোকন প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/এনএম