খুলনার শিল্পাঞ্চলকে সরকার শ্মশানে পরিণত করেছে অভিযোগ করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ বিএনপি ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচির সমর্থনে রাজপথে নেমে এসেছে। এই জনসমুদ্রের জোয়ারেই লুটেরা পদলেহনকারী ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটবে।
শনিবার (১১ মার্চ) খুলনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সাবেক মন্ত্রী নিতাই রায় এ কথা বলেন।
বেলা ১১ টায় নগরীর কে ডি ঘোষ রোডে দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে মহানগর ও জেলা বিএনপির যৌথ উদ্যোগে কেন্দ্র ঘোষিত এ কর্মসূচি পালিত হয়।
নিতাই রায় অভিযোগ করেন, বিদেশী প্রভুদের ইশারায় এই সরকার বিচার বিভাগ সহ রাষ্ট্রীয় সকল প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতান্ত্রিক অধিকার ভূলুন্ঠিত। রমজান মাস সমাগত। বাজারে দ্রব্যমূল্য পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটছে। তাকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা এই সরকারের নেই। জনমনে নাভিশ^াস সৃষ্টি হয়েছে। তারা চায় পরিবর্তন।
কর্মসূচিতে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল।
গ্যাস, বিদ্যুৎ, চাল, ডাল, তেল, আটাসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ও সার, ডিজেল সহ কৃষি উপকরণের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগ, বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজনৈতিক কর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে শনিবার দেশব্যাপি মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মহানগর বিএনপির আহবায়ক শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন জেলার আহবায়ক আমীর এজাজ খান, মহানগর সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পী, শেখ আবু হোসেন বাবু, এস এ রহমান বাবুল, মোল্লা খায়রুল ইসলাম, কাজী মাহমুদ আলী, আব্দুর রকিব মল্লিক, শের আলম সান্টু, মোস্তফা উল বারী লাভলু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল, মাহবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল ঘশ হেলাল, আশরাফুল আলম খান নান্নু, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদী, এনামুল হক সজল,অধ্যাপক ডাঃ গাজী আব্দুল হক, শেখ জাহিদুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, হাফিজুর রহমান মনি, আশফাকুর রহমান কাকন, খায়রুল ইসলাম খান জনি, ওয়াহিদুর রহমান দীপু, বেগ তানভিরুল আযম, শেখ শাহিনুল ইসলাম পাখী, শাকিল আহমেদ দিলু, মুরশিদ কামাল, ইলিয়াস হোসেন মল্লিক, কে এম হুমায়ুন কবির, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, সাজ্জাদ হোসেন তোতন, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, মোঃ হাফিজুর রহমান, কাজী মিজানুর রহমান, এহতেশামুল হক শাওন, এ্যাড. তৌহিদুর রহমান চৌধুরী তুষার, একরামুল কবির মিল্টন, মনিরুজ্জামান লেলিন, জহর মীর, এস এম মুর্শিদুর রহমান লিটন, নাজিরউদ্দিন নান্নু, শেখ ইমাম হোসেন, হাবিবুর রহমান বিশ^াস, এ্যাড. মোহাম্মদ আলী বাবু, খন্দকার ফারুক হোসেন, সরোয়ার হোসেন, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, রফিকুল ইসলাম বাবু, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, সাইদুজ্জামান খান, আনসার আলী, নাসির খান, সরদার আব্দুল মালেক, আব্দুস সালাম, রাহাত আলী লাচচু, আলমগীর হোসেন, কাজী শাহনেওয়াজ নীরু, আব্দুর রহমান ডিনো, নাজমুল হুদা চৌধুরী সাগর, তারিকুল ইসলাম, মোঃ জাহিদুল হোসেন জাহিদ, মিজানুর রহামন মিলটন, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, শামসুল বারিক পান্না, ফারুক হোসেন, আজিজা খানম এলিজা,
মোল্লা সাইফুর রহমান, এনামুল হক, আব্দুল মান্নান খান, মোজাফফর হোসেন,যুবদলের ইবাদুল হক রুবায়েদ, আব্দুল আজিজ সুমন, মোঃ জাবির আলী, স্বেচ্ছাসেবক দলের আতাউর রহমান রুনু, শফিকুল ইসলাম শাহিন, মহিলা দলের এ্যাড. কানিজ ফাতেমা আমিন, ছাত্রদলের আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, ইসতিয়াক আহমেদ ইস্তি, মোঃ তাজিম বিশ^াস, শ্রমিক দলের খান ইসমাইল হোসেন, কৃষক দলের আক্তারুজ্জামান তালুকদার সজীব, মোল্লা কবির হোসেন, শেখ আদনান ইসলাম দীপ, শেখ আবু সাঈদ, জাসাসের ইঞ্জিনিয়ার নুর ইসলাম বাচ্চু, তাঁতী দলের আবু সাঈদ শেখ প্রমুখ।