খুলনা বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আওয়ামী সরকার পতনে একদফার আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে। আগামী ২২ অক্টোবর খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত হবে। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উনার অবসরের সময় হয়ে গেছে। তিনি তো অবসর নিয়েই ফেলেছেন। বিমানবন্দর পাহার দিতে হবে, দেশের সীমান্ত দ্বারগুলো পাহারা দিতে হবে- যাতে লুটপাটকারী কেউ পালিয়ে যেতে না পারে।
সোমবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে শোক র্যালি পরবর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দলীয় কার্যালয়ের সামনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
জনগনের ন্যায্য দাবি আদায়ে সম্প্রতি সরকার বিরোধী কর্মসূচি পালনকালে দলীয় পাঁচজন নেতা নিহত ও দেশের বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী এবং পুলিশী হামলার প্রতিবাদে কেন্দ্র ঘোষিত এ কর্মসূচির আয়োজক খুলনা জেলা বিএনপি।
জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খানের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তৃতা করেন মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব এসএম মনিরুল হাসান বাপ্পী ও যুগ্ম-আহবায়ক শেখ আবু হোসেন বাবু।
নগরীর পাওয়ারহাউজ মোড় থেকে শোক র্যালি শুরু হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কে.ডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। খুলনা জেলার নয়টি উপজেলা, দু’টি পৌরসভাসহ মহানগরীর পাঁচ থানা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী শোক র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মোঃ রকিব মল্লিক, স ম আব্দুর রহমান, মোল্লা মোশাররফ হোসেন মফিজ, শেখ তৈয়বুর রহমান, এসএম শামীম কবির, আশরাফুল আলম নান্নু, শামসুল আলম পিন্টু, কাজী মাহমুদ আলী, এনামুল হক সজল, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদী, চৌধুরী হাসানুর রশীদ মিরাজ, মনিরুজ্জামান মন্টু, ডাঃ আব্দুল মজিদ, শেখ জাহিদুল ইসলাম, আশফাকুর রহমান কাকন, কেএম হুমায়ুন কবির, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, এহতেশামুল হক শাওন, খায়রুল ইসলাম খান জনি, অসিত কুমার সাহা, শাকিল আহমেদ দিলু, ইলিয়াস হোসেন মল্লিক, মোল্লা এনামুল কবির, মোঃ হাফিজুর রহমান, সুলতান মাহমুদ, মনিরুজ্জামান লেলিন, এসএম মুর্শিদুর রহমান লিটন প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/এসজেড