খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি খুলনা ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, সত্যের সৌন্দর্য হচ্ছে, এটি অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে নিশ্চিতভাবেই বিজয় লাভ করে। আমাদের এই বিশ্বাস দেয় যে শেষ পর্যন্ত ন্যায়বিচার ও ন্যায্যতাই জয়ী হয়। আসুন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অবসান ঘটাতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই এবং ইতিহাসের এমন একটি নতুন অধ্যায় খুলি, যেখানে রাজনৈতিক পার্থ্যক্যের জন্য কারও জীবন বা পরিবার ধ্বংস হবে না।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরীর কেডিএ এভিনিউস্থ তেঁতুলতলা মোড়ে সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে খুলনা বিএনপির উদ্যোগে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা মামলায় উচ্চ আদালতের রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতৃবৃন্দের খালাস পাওয়ায় মহান আল্লাহ’র নিকট শুকরিয়া আদায়ে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বকালে একথা তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন ‘আমরা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত করার অঙ্গীকার করি, যা বিশ্বাস ও আদর্শের বৈচিত্রকে ধারণ করে নির্বাচনী অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য নির্ধারণ করে জনগণকে ক্ষমতায়িত করে। সেই যাত্রায় সব নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতার সুরক্ষা এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সহনশীল ও নিয়মভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা আইনের শাসন, মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই।’ তিনি বলেন, বিগত দিনে ফ্যাসিষ্ট হাসিনার অধিনে দেশে আইনের শাসন ছিল না। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা রায় এক ব্যাক্তি ইচ্ছার প্রতিফলন। এ মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম না থাকলেও পরবর্তীতে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা আব্দুল কাহার আকন্দ এর কারসাজিতে তাকে জড়ানো হয়েছে। দোয়া অনুষ্ঠানে এই অসৎ কর্মকর্তাকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন মীর মো. বাবু।
আসাদুজ্জামান মুরাদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, শেখ মোশাররফ হোসেন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, নজরুল ইসলাম বাবু, ইকবাল হোসেন খোকন, মহিবুজ্জামান কচি, মেহেদী হাসান দিপু, এড. গোলাম মাওলা, নিজাম-উর রহমান লালু, আনোয়ার হোসেন, সাদিকুর রহমান সবুজ, ইউসুফ হারুন মজনু, মজিবর রহমান ফয়েজ, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, শামসুজ্জামান চঞ্চল, কাজী শফিকুল ইসলাম শফি, কামরান হাসান, হাসান মেহেদী রিজভী, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, ইশহাক তালুকদার, আকরাম হোসেন খোকন, মোল্লা মুজিবর রহমান, ওমর ফারুক, রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, আব্দুল জব্বার, বাচ্চু মীর, আব্দুল মতিন, রফিকুল ইসলাম শুকুর, আশরাফ হোসেন, তৌহিদুল ইসলাম খোকন, আব্দুল জলিল হাওলাদার, এড. রফিকুল ইসলাম, মিজানুজ্জামান তাজ, নাহিদ মোড়ল, হেদায়েত হোসেন হেদু, আব্দুল হাকিম, মাওলানা আব্দুল গফ্ফার, মনিরুজ্জামান মনির, মনিরুল ইসলাম, এড, ওমর ফারুক, জাকারিয়া লিটন, নূরে আব্দুল্লাহ, আল বেলাল, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, মোস্তফা জামান মিন্টু, নুরুল ইসলাম লিটন, ওহাব শরীফ, শাকিল আহমেদ, ওহেদুজ্জামান, লিটু পাটোয়ারী, শামীম আশরাফ, সাখাওয়াত হোসেন, কামরুল বিশ্বাস, কবির বিশ্বাস, গৌতম দে হারু, এ আর রহমান, সৈয়দ গাজী, গোলাম নবী ডালু, রাজিবুল আলম বাপ্পি, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, হুমায়ুন কবির, পারভেজ মোড়ল, সেলিম বড় মিয়া, কামাল উদ্দিন, কামরুল হোসেন, এরশাদ হোসেন, সোলাইমান হোসেন, আকির উদ্দিন, শামসুল আলম বাদল, কাদের হোসেন, আলমগীর হোসেন, মাহমুদ হাসান মুন্না, কামরুল আলম খোকন, খালেক গাজী, আজাদ ভুঁইয়া, এম এ হাসান, মাসুম শেখ, আসাদ সানা, বাকী বিল্লাহ, নফর গাজী, সাইফুল ইসলাম, আনোয়ার, অমিত হাসিান, খান আবু দাউদ, জাহাঙ্গীর হানিফ, শামীম রেজা, মোস্তফাজামান নোমান, মারুফুর রহমান, হারুন মোল্লা, সাজ্জাদ আলী, সালাউদ্দিন সান্নু, রুহুল অমিন রাসেল, আবুল বাসার, হারুন গাজী, তানভিরুল হুদা লিটন, রিপন হাওলাদার, পিএম শহিদ, ঈশা শেখ, নুর ইসলাম, সাইজউদ্দিন সাজু, বাকি বিল্লাহ, কাদের হোসেন, সাইফুল ইসলাম, সোহেল আহমেদ, ইউনুচ শেখ, আবিদ হোসেন, সজল আকন নাসির, ইকবাল হোসেন, আনোয়ার সরদার প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/ টিএ