জলোচ্ছ্বাসের প্রভাবে মোংলার প্রায় সাড়ে ৮শ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বুধবার (২৬ মে) এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। দূর্গতদের উদ্ধার তৎপরতার পাশাপাশি খাদ্য সহায়তার কাজ শুরু করা হয়েছে বলে জানান ইউএনও কমলেশ মজুমদার।
এছাড়া মোংলার কাইনমারী সুইচগেট উপচে পানি পৌর শহরে প্রবেশ করছে। মাছমারা এলাকার রাস্তা ছাপিয়ে পৌরসভার মধ্যে পানি ঢুকছে।
জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকা ৫/৬ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। ঝড়ে ভেঙ্গে গেছে বনবিভাগের দুবলা জেলে পল্লী টহল ফাঁড়ির কাঁচা ঘর।
দুবলা জেলে পল্লী টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রহ্লাদ চন্দ্র রায় জানিয়েছেন, দুবলার সুন্দরবনের ভিতরে পানি বাড়ায় প্রায় ৬ শ থেকে ৭শ হরিণ আশ্রয় নিয়েছে দুবলা মিষ্টি পুকুর পাড়ে।
পানিতে তলিয়ে গেছে সুন্দরবনের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র। সেখানকার ওসি হাওলাদার আজাদ কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ।
খুলনা গেজেট/ এস আই