ঢাকায় সাম্প্রতিক সময়ে শীর্ষ মার্কিন কর্তাদের সফরের শুরুটা স্টিফেন বাইগানের হাত ধরে ২০২০ সালে। এর ২ বছর পর আসেন আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নূল্যান্ড। ঐ বছরই এপ্রিলে সম্পর্কের ৫০ বছর উদযাপনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন যান ওয়াশিংটনে। বৈঠক করেন অ্যান্থনি ব্লিনকেনের সাথে। এরপর এ বছর বাইডেন সরকারের বার্তা নিয়ে একে একে আসেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা রিয়্যার এডমিরাল এইলিন লউভেখার ও অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু।
সেই ধারাবাহিকতায় যোগ হচ্ছেন ডেরেক শোলে। স্টেট ডিপার্টমেন্টের কাউন্সিলর হিসেবে কর্মরত এই মার্কিনীর সফরে মূলত রোহিঙ্গা ইস্যুই প্রাধান্য বলে মনে করছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
তবে ওয়াশিংটন ঢাকা সম্পর্কের এমন সুদিনেও দেশটির গণতন্ত্র সম্মেলনে আমন্ত্রিতদের তালিকায় এবারো নেই বাংলাদেশ। যদিও রয়েছে পাকিস্তান, ভারত ও নেপাল। পররাষ্ট্র সচিবের মতে, দাওয়াতের সাথে গণতান্ত্রিক চর্চার ভালো মন্দের কোন সম্পর্ক নেই।
আন্ডার সেক্রেটারি পদমর্যাদার ডেরেক শোলে চলতি মাসের ১৪, ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সফর করছেন।
খুলনা গেজেট/ বি এম এস