আ’লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বলেছেন, মোস্তাক, জিয়া ও তাহের ঠাকুরের ষড়যন্ত্রে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর মেধাবী সদস্যদের নির্বিচারে হত্যা করেছিলো মোস্তাক জিয়া তাহের গংয়েরা। মানব সভ্যতার ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা ছিলো একটি কলংকিত অধ্যায়। শুক্রবার বিকেলে দলীয় কার্যালয়ে সদর থানা আ’লীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান বক্তার বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সদর থানা আ’লীগের সভাপতি এ্যাড. মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগর আ’লীগের সভাপতি সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন নগর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, মহিলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর লুৎফুন নেছা লুৎফা, শেখ মো. আবু হানিফ, শেখ মোঃ ফারুক হাসান হিটলু, নূরীনা রহমান বিউটি, এ্যাড. জেসমিন পারভীন জলি ও এসএম আসাদুজ্জামান রাসেল।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা নুর ইসলাম বন্দ, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, শ্যামল সিংহ রায়, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, বিরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, মাকসুদ আলম খাজা, এ্যাড. আব্দুল লতিফ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এ্যাড. সেলিনা আক্তার পিয়া, মঈনুল ইসলাম নাসির, জিয়াউল আলম মন্টু, ফেরদৌস হোসেন লাবু, আব্দুল হাই পলাশ, এ্যাড. শেখ ফারুক হোসেন, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, এমরানুল হক বাবু, শেখ এশারুল হক, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. শিহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, সমীর কৃষ্ণ হীরা, আযম খান, শেখ আব্দুল কাদের, আউয়াল হোসেন ছোটন, আব্দুর রহীম বাবু, শেখ হারুন মানু, শেখ আব্দুল কাদের, নজরুল ইসলাম দুলু, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, মো. রিয়াজ হোসেন, কাজী নজরুল ইসলাম, ইলিয়াছ হোসেন লাবু, মো. শাহীন আলম, মাহামুদুর রহমান রাজেশ, ইয়াসিন আরাফাত, দিদারুল আলম ও চিন্ময় মন্ডল প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
খুলনা গেজেট/এআইএন