খুলনা, বাংলাদেশ | ৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্টর নিয়োগ নিয়ে ছাত্রদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  ৭ দিনের জন্য আন্দোলন স্থগিত করেছেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
  ইউনাইটেড হাসপাতালের চেয়ারম্যানসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
  ৪০তম ব্যাচের ক্যাডেট এসআইদের সমাপনী কুচকাওয়াজ স্থগিত

বজ্রপাতে প্রাণহানি কমাতে আর্লি ওয়ার্নিং অ্যাপ

গে‌জেট ডেস্ক

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেছেন, ‘গত বছর পর্যন্ত বজ্রপাতে প্রাণহানি কমাতে আমরা কোনো ভূমিকা পালন করতে পারিনি। এখন উদ্যোগ নিয়েছি, সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বজ্রপাতে মৃত্যু কমাতে সচেতনতা প্রচারণা ও আর্লি ওয়ার্নিং সিস্টেম চালু করব। ৪০ মিনিট আগেই মোবাইল অ্যাপ সতর্ক করতে পারবে। খোলা জায়গায় যাঁরা থাকবে, তাদের জন্য ছোট করে লাইটনিং সেন্টার ও লাইটনিং অ্যারেস্টার স্থাপন করা হবে।’

আজ বুধবার(১১ মে) সচিবালয়ে গণমাধ্যমকেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত ‘দুর্যোগ মেকাবেলায় কতটা প্রস্তুত আমরা’ শীর্ষক সংলাপে অংশ নিয়ে এসব তিনি বলেন। বিএসআরএফ-এর সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের উপস্থাপনায় সংলাপের সভাপতিত্ব করেন সভাপতি তপন বিশ্বাস।

জরাজীর্ণ সব ভবন ভেঙে ভূমিকম্প সহনীয় করে তৈরি করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান। যদিও এই তালিকায় রাখা হচ্ছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ঐতিহ্য ঘোষণা করা ভবনগুলো। একই সঙ্গে বজ্রপাতে প্রাণহানি কমাতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্র ও লাইটনিং অ্যারেস্টার স্থাপনের।

প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেন, ‘জরাজীর্ণ ভবন ভেঙে ফেলব। জাপানের সহায়তায় ভূমিকম্প সহনীয় নকশায় এগুলো নতুন করে তৈরি করা হবে। নকশা এমনভাবে করা হচ্ছে যাতে করে ভবনগুলো সাত দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প সহনীয় হয়ে ওঠে।’

এনামুর রহমান বলেন, ‘এরই মধ্যে যেগুলো তৈরি হয়েছে সেগুলো আমরা পরীক্ষা করবো, যদি কোনো দুর্বলতা থাকে তাহলে সেগুলোতে শক্তিশালী করা হবে। নতুন যে ভবনগুলো এখন থেকে তৈরি হবে, সেগুলো তৈরি হবে বিএমডিসি কোড অনুযায়ী।’

এ ক্ষেত্রে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ঐতিহ্য ঘোষণা করা ভবনগুলোকে তালিকায় রাখা হয়নি বলে জানান প্রতিমন্ত্রী এনামুর।

এক প্রশ্নে এনামুর রহমান বলেন, ‘যেগুলো হেরিটেজ হিসেবে আছে, সেগুলো স্পেসিফিক কাজে আছে। আমরা যেগুলোর কথা বলছি, আবাসিক ভবনের কথা। যেখানে মানুষ বাস করছে। একই সঙ্গে বজ্রপাতে প্রাণহানি কমাতে আশ্রয়কেন্দ্র ও লাইটনিং অ্যারেস্টার স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!